অনলাইন ডেস্ক
দেশের কৃষি উৎপাদনের অভাবনীয় সাফল্যের কথা তুলে ধরে কৃষিমন্ত্রী বলেন, উৎপাদনে সাফল্য আসলেও রপ্তানি ও প্রক্রিয়াজাতকরণে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। আমাদের অর্থের অভাব নেই, প্রয়োজন কারিগরি ও ম্যানেজারিয়াল সহযোগিতা। এক্ষেত্রে ব্রিটেনের সাপোর্ট আমরা চাচ্ছি।
ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন বাংলাদেশকে কৃষি প্রক্রিয়াজাত ও রপ্তানি বৃদ্ধিতে সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। তিনি বলেন, কৃষিতে সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য ব্রিটেনের প্রাইভেট সেক্টরকে সম্পৃক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
উল্লেখ্য, ইউরোপের বাজারে সতেজ শাকসবজি ও ফলমূল এবং প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্যের রপ্তানি বৃদ্ধি করতে কৃষিমন্ত্রীর নেতৃত্বে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোক্তা-ব্যবসায়ীদের একটি দল নেদারল্যান্ড ও ব্রিটেন সফরে যাচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী বলেন, দেশের ফলমূল, আলু এবং শাকসবজি রপ্তানি ও প্রক্রিয়াজাতের সম্ভাবনা অনেক। আমাদের এখন অনেক উদ্বৃত্ত ফসল রয়েছে। এগুলোকে আমরা ইউরোপের মূল বাজারে রপ্তানি করতে চাই। এখন যা রপ্তানি হচ্ছে তার মূল ক্রেতা হলো প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এ সফরে আমরা ব্রিটেনের ব্যবসায়ী সংগঠন ও শীর্ষস্থানীয় চেইনসপ বা সুপার মার্কেটের সাথে আলোচনা করব।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ব্রিটেন বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধুরাষ্ট্র। স্বাধীনতা সংগ্রামের শুরু থেকেই ব্রিটেনের সাথে বাংলাদেশের গভীর সম্পর্ক বিদ্যমান। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমাদের এ সম্পর্ক অটুট থাকবে। ভবিষ্যতে অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিকসহ সকল ক্ষেত্রে সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি পাবে। সাক্ষাৎকালে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. রুহুল আমিন তালুকদার উপস্থিত ছিলেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা