অনলাইন ডেস্ক
মঙ্গলবার (১০ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় শ্যামলীতে উপ-পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে এই হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
হারুন অর রশীদ বলেন, ‘আনিসুল করিমকে যখন চিকিৎসার নামে রুমের ভেতর নেওয়া হয়, তখন সেখানে ওয়ার্ডবয় ও ক্লিনার এ রকম সাত থেকে আটজন ছিলেন, কোনও ডাক্তার ছিলেন না। তারা তাকে জোর করে ধরে নিয়ে যায়। সিসিটিভি ফুটেজে আরও দেখা যায়, সেখানে দশজনের মতো ছিল, আমরা তাদের গ্রেপ্তার করেছি।’
তিনি বলেন, ‘হাসপাতাল পরিচালনা পরিষদে যারা আছেন তারা কেউ মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করেন নাই। তারা কীভাবে হাসপাতাল পরিচালনা করছেন এখন সেই প্রশ্নই দেখা দিয়েছে।’
প্রসঙ্গত, সোমবার (৯ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানী আদাবরের মাইন্ড এইড হাসপাতালে সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার আনিসুল করিম শিপনকে ভর্তির কিছু সময় পরই তার মৃত্যু হয়। পরিবারের অভিযোগ, ওই হাসপাতালে ভর্তির পরই সেখানকার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। সেই অভিযোগের সত্যতা মিলেছে সিসি ক্যামেরার ফুটেজে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা