অনলাইন ডেস্ক
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তাকসিম এ খান বলেন, ওয়াসার সরবরাহ এলাকার মধ্যে ৬ থেকে ৮ শতাংশ এলাকায় পানির দূষণ হয়। একটি জায়গায় পানির সংযোগের পাইপ লিক হয়ে গেলে মুহূর্তেই ১০টি বাড়িতে সেই পানি ঢুকে যায়।
পানির সমস্যার কারণে ডায়ারিয়ার প্রকোপ বাড়ছে এমন অভিযোগের জবাবে ওয়াসার এমডি বলেন, নগরীর ১০টি জায়গার পানি আমরা ল্যাবে পরীক্ষা করেছি। কোথাও মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর মলের জীবাণু বা ই-কোলাই পাওয়া যায়নি। তবু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে যেসব এলাকায় ডায়রিয়ার প্রকোপ বেশি, সেসব এলাকার পানিতে ক্লোরিনের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে বলা হয়েছে, যাতে কোনো জীবাণু থাকলেও তা ধ্বংস হয়ে যায়।
তাকসিম এ খান বলেন, পৃথিবীতে যদি আবারও কোনো বড় সংঘাত হয়, তাহলে তা হবে পানির জন্য। সারাবিশ্বে অন্তত দুই বিলিয়নেরও বেশি মানুষ খাবার পানি বা সুপেয় পানি থেকে বঞ্চিত। কিন্তু আমাদের সেই ধরনের কোনো সমস্যা নেই। ঢাকা ওয়াসা অত্যন্ত দায়িত্বশীলতার সঙ্গে পানির চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে। আমাদের ওপর আল্লাহর রহমত রয়েছে। যদিও ঢাকা ওয়াসাকে অনেক প্রতিকূলতা পাড়ি দিতে হয়েছে। আমাদের অনেক বড় বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে সুষ্ঠুভাবে পানি সরবরাহের জন্য। তারপরও আমরা পেরেছি। আজ ঢাকা শহরে বায়ু দূষণ, শব্দ দূষণ যেভাবে বেড়ে গেছে, সেই তুলনায় পানি ব্যবস্থাপনার অবস্থান কিন্তু অনেক ভালো। বরং পানি ব্যবস্থাপনায় উন্নয়নশীল অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের অবস্থান ভালো।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা