অনলাইন ডেস্ক
দেশটির সরকার ২০০৯ সালে আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) প্রতিনিধিদের বহিষ্কার করে। সেই থেকেই আইএইএ স্যাটেলাইটে তোলা ছবির ভিত্তিতে উত্তর কোরিয়ার পরমাণু কর্মসূচির ওপর নজরদারি চালায়।
আইএইএ বলছে, গত জুলাই থেকে ইয়ংবিয়ন পরমাণু চুল্লিকে শীতল রাখার পানি নির্গত হচ্ছে, যা থেকে আমাদের ধারণা চুল্লিটি চালু আছে। ইয়ংবিয়ন পরমাণু কেন্দ্রে একটি পাঁচ মেগাওয়াটের চুল্লি আছে। উত্তর কোরিয়ার পরমাণু কর্মসূচির একেবারে মূল কেন্দ্র এটি।
২০১৮ সালের ডিসেম্বরের পর প্রথমবারের মতো এটি চালু করার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। ওই বছর সিঙ্গাপুরে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের মধ্যে বৈঠক হয়েছিল। উত্তর কোরিয়া তাদের সর্বশেষ পরমাণু পরীক্ষা চালিয়েছে ২০১৭ সালে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে কিম জং উন ঘোষণা দিয়েছিলেন, তার দেশ আরও পরমাণু অস্ত্র তৈরি করবে। তাদের বিজ্ঞানীরা নিউক্লিয়ার ওয়ারহেডের আকার কীভাবে আরও ছোট করে আনা যায় এবং একটি প্রচণ্ড শক্তিশালী হাইড্রোজেন বোমা তৈরি করা যায়, এসব নিয়ে কাজ করবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা