অনলাইন ডেস্ক
রোববার (২১ মে) জাপানের হিরোশিমায় জি-৭ জোটের শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বৈশ্বিক আর্থিক কাঠামো পুরনো, অকার্যকর এবং অন্যায্য হয়ে উঠেছে। কোভিড-১৯ মহামারি এবং ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের জেরে সৃষ্ট অর্থনৈতিক ধাক্কার মুখে উভয় ব্যবস্থা বিশ্বজুড়ে সুরক্ষা জাল হিসেবে তার মূল কাজটি করতে ব্যর্থ হয়েছে। উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে ক্রমবর্ধমান ভাবনা রয়েছে যে পুরনো প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার বা গ্লোবাল সাউথের ‘হতাশা দূর করার’ জন্য ওই দুই ব্যবস্থা যথেষ্ট কাজ করছে না।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) গত জানুয়ারিতে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাসে বলেছে, চলতি বছর ও আগামী ২০২৪ সালে ভারতের অর্থনীতির ৬ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি ঘটবে। ওই সময় আইএমএফের প্রধান অর্থনীতিবিদ ও গবেষণা বিভাগের পরিচালক পিয়েরে-অলিভিয়ার গৌরিঞ্চাস বলেছিলেন, ২০২৩ সালে চীন ও ভারত একসাথে বিশ্বের প্রায় ৫০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি দেখবে।
আইএমএফের তথ্য অনুযায়ী, গত ৩০ বছরে বিশ্বের শিল্পোন্নত দেশগুলোর জোট জি-৭ এর অর্থনৈতিক প্রভাবও সঙ্কুচিত হয়েছে। ১৯৮০ সালে এই জোটের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৫০ দশমিক ৭ শতাংশ হলেও ২০২৩ সালে তা ২৯ দশমিক ৯ শতাংশ হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা