কাইরান কাজীর বয়স মাত্র ১০। ৩ বছর বয়সেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সাংবিধানিক যোগ্যতার বিষয়ে শিক্ষকের ভুল ধরিয়ে দিয়েছিল। তার অপরিসীম মেধা ও বিশ্লেষণ ক্ষমতার কারণে রীতিমতো বিপত্তিতে পড়তে হতো শিক্ষকদের। পরে দেখা যায় বুদ্ধিবৃত্তিক পরীক্ষায় তার গড় নম্বর ৯৯.৯৯ শতাংশ। মানসিক বুদ্ধিমত্তাও তার অনেক ওপরে। নয় বছর বয়সেই তাকে ক্যালিফোর্নিয়ার লস পাসিটোস কলেজে ভর্তি করিয়ে দেয়া হয়। বর্তমানে চতুর্থ শ্রেণির পাশাপাশি কলেজেও পড়ছে সে।
ভবিষ্যতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিষয়ে তদন্ত করা রবার্ট মুয়েলারের মতো হতে চায় সে। বর্তমানে কাইরান কাজ করছে ইন্টেলের আর্টিফিসিয়াল ইনটিলিজেন্স শাখায়।
প্রতিভাধর শিশু কাইরানের মা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত জুলিয়া চৌধুরী ও বাবা মুস্তাহিদ কাজী। বাবা-মার কাছে সে বাংলা শিখছে। পাশাপাশি শিক্ষক ভিয়েনার কাছে মান্দারিন ভাষা শিখছে। লেখাপড়ার পাশাপাশি আগ্রহ আছে মার্শাল আর্টস, পিয়ানো বাজানো ও ভিডিও গেমসে। ভালো বই পেলে খাওয়া, স্কুলের সময় ভুলে যায় কাইরান। তারপরও কাইরান নিজেকে আর দশটি শিশুর মতোই মনে করে। সে খেলতে ভালোবাসে। নিজেকে বইপোকা হিসেবে পরিচয় দিতেও সে পছন্দ করে না। কারণ বইপোকাদের সামাজিক দক্ষতা থাকে না। কিন্তু কাইরানের অনেক বন্ধু আছে। সে নাচতেও জানে। কৌতুক বলে হাসাতে পারে। বাস্কেটবলও খেলে। পরীক্ষায় সবসময় তার ভালো গ্রেড আসে না। আর কাইরানের বাবা-মা মনে করে গ্রেড ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয়।
NB:This post is copied from bd-pratidin
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা