আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে ফাইভজি নেটওয়ার্কের গ্রাহক সংখ্যা ১৫০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে।
সবচেয়ে বেশি গ্রাহক বাড়বে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে। এই অঞ্চলের গ্রাহক সংখ্যা হবে সাড়ে ৯৪ কোটি। উত্তর আমেরিকাতে গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়াবে ২৫ কোটি ৪০ লাখ। ইউরোপে গ্রাহক সংখ্যা হবে ২৪ কোটি ২০ লাখ। আফ্রিকা, ল্যাটিন আমেরিকা ও মধ্যে প্রাচ্যে ফাইভজির গ্রাহক সংখ্যা বাড়বে ধীর গতিতে। এমন পূর্বাভাস দিয়েছে তথ্য বিশ্লেষক কোম্পানি গ্লোবাল ডেটা।
প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র টেকনোলজি অ্যানালিস্ট ম্যালকম রজার বলেন, ফাইভজি ডিভাইস বাজারে এখনো খুব বেশি সহজলভ্য নয়। শুধু ফ্ল্যাগশিপ ফোনেরই ফাইভজি সংস্করণ পাওয়া যাচ্ছে। ফাইভজি ডিভাইসের দাম কমলে গ্রাহকের সংখ্যা বাড়বে, টেলিকম কোম্পানিগুলোর আয়ও বাড়বে। ২০২৪ সালের মধ্যে ফাইভজি সেবা থেকে টেলিকম কোম্পানিগুলোর বাৎসরিক আয় হবে ৩০ হাজার ১০০ কোটি ডলার।
২০২০ সালের মধ্যেই বেশিভাগ ফোন নির্মাতা কোম্পানি বাজারে ফাইভজি ফোন নিয়ে আসবে। এশিয়া প্যাসেফিক অঞ্চল থেকে আয় হবে ১২ হাজার ২০০ কোটি ডলার। উত্তর আমেরিকা থেকে আয় হবে ১১ হাজার কোটি ডলার।
ফাইভজি নেটওয়ার্কের ব্যবহার শুধু স্মার্টফোনেই থেমে থাকবে না। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ডিভাইস, ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি) পণ্য, স্বয়ংক্রিয় গাড়িতেও ফাইভজি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা যাবে।
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা