অনলাইন ডেস্ক
এরই মধ্যে বেশ কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাদের কেউ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, কাউকে শহিদ মিনার চত্বরেই চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। আন্দোলনরতরা জানান, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের স্কিলস এন্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট- স্টেপ প্রকল্পের আওতায় তাদের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার। পরে ২০১৯ সালে প্রকল্প বন্ধের আগে তাদের চাকরি রাজস্বখাতে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। কিন্তু সেটি এখনও বাস্তবায়য়িত হয়নি, একই সঙ্গে গেলো প্রায় দেড় বছর বন্ধ রয়েছে বেতন-ভাতা। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে বলে জানান সংগঠনের নেতারা।
দেশের সরকারি ৪৯টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের মানোন্নয়ন ও শিক্ষক স্বল্পতা দূর করতে ২০১০ সালের জুলাইয়ে ‘স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (স্টেপ)’ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এটি শেষ হয় ২০১৯ সালের ৩০ জুন। প্রকল্পের আওতায় ২০১২ ও ২০১৪ সালে মোট এক হাজার ১৫ জন শিক্ষককে নিয়োগ দেওয়া হয়। এর মধ্যে বর্তমানে কর্মরত রয়েছেন ৭৭৭ জন শিক্ষক।
২০১৯ সালের জুনে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে এসব শিক্ষকদের প্রয়োজনীয়তা বিবেচনায় তাদের চাকরি রাজস্বখাতে স্থানান্তরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পাঠানোর প্রস্তাবে সম্মতি দেন প্রধানমন্ত্রী। এ জন্য পাঠদান অব্যাহত রাখতে প্রকল্পের শিক্ষকদের নির্দেশনা দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরপর প্রকল্প শেষে এক বছর তাদের বেতনও পরিশোধ করা হয়। কিন্তু ২০২০ সালের জুলাই থেকে বন্ধ রয়েছে তাদের বেতনও।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা