হামলা আর বিস্ফোরণের মধ্যে শনিবার আফগানিস্তানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হয়েছে। ভোটারদের উপস্থিতিও তুলনামূলক কম ছিলো।
নির্বাচনকে ঘিরে নেয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা। সেনা ও পুলিশসহ দেশ জুড়ে মোতায়েন করা হয়েছে ৩ লাখ নিরাপত্তাকর্মী।
শনিবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন চলাকালে দেশব্যাপী একের পর এক বিস্ফোরণ হয়েছে। ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার সময় এসব বিস্ফোরণ ঘটে। তালেবান আগেই নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছিল। তবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজধানীর বিভিন্ন রাস্তায় বহু সৈন্য মোতায়েন করা হয়েছে। এর আগে নির্বাচনী প্রচারণাকালে বিভিন্ন হামলায় অনেকে প্রাণ হারিয়েছেন।
হাসপাতালের এক পরিচালক বলেন, আফগানিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলীয় কান্দাহার নগরীতে বোমা বিস্ফোরণে কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন। ভোট গ্রহণ শুরুর প্রায় দুই ঘণ্টা পর একটি ভোটকেন্দ্রে এ বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।
সরকারি কর্মকর্তারা জানান, দেশের আরো অনেক ভোটকেন্দ্রে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে।
ভোটের লড়াইয়ে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী দুই চেনা মুখ বর্তমান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি এবং প্রধান নির্বাহী আব্দুল্লাহ। এই দু’জনই ২০১৪ সাল থেকে ক্ষমতা ভাগাভাগি করে দেশ পরিচালনা করছেন।
২৮ দিনের নির্বাচনী প্রচারণা গত বুধবার রাতে শেষ হয়েছে। দেশটির সংবিধান অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট হতে গেলে প্রদত্ত ভোটের ৫০ শতাংশের বেশি প্রয়োজন।
আগামী ১৯ অক্টোবর নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফল ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়েছে। বিবিসি।
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা