অনলাইন ডেস্ক
করাচির সিনিয়র পুলিশ সুপার (এসএসপি) জানিয়েছেন, নিহত ব্যক্তি নাম মহম্মদ সোহেল (৬০)। তিনি সদর এলাকার আবদুল্লা হারুন রোডের ওই ফ্ল্যাটেরই বাসিন্দা ছিলেন। ধৃত ৪৫ বছরের মহিলার নাম রুবাব।
পুলিশি জেরায় রুবাব খুনের কথা স্বীকার করেছেন। তিনি প্রথমে জানিয়েছেন, সোহেল তার স্বামী। যদিও পরে নিহত ব্যক্তিকে নিজের জামাইবাবু বলে দাবি করেন। পড়শিদের একাংশের দাবি, একত্রবাস করলেও দু’জনের বিয়ে হয়নি। তবে সোহলের আগের পক্ষের ছেলে পুলিশকে জানিয়েছেন, দু’জনের বিয়ে হয়েছে। গত ছ’বছর ধরে সোহেল এবং রুবার এক সঙ্গে থাকতেন। করাচি প্রিডি থানার আধিকারিক তথা মামলার তদন্তকারী সাজ্জাদ খান জানিয়েছেন, দাম্পত্য কলহের কারণেই এই খুন। তিনি বলেন, ‘‘জেরায় রুবার জানিয়েছেন সোহালে মাদকাসক্ত ছিলেন। যদিও গ্রেফতারির সময় ওই মহিলাও নেশাগ্রস্ত ছিলেন।
তিনি জানান, ওই আবাসনের এক বাসিন্দা সোহেলের ফ্ল্যাটের দরজার সামনে কাটা আঙুল ও রক্ত দেখতে পেয়ে থানায় ফোন করেছিলেন। খবর পেয়ে সেখানে গিয়ে নিহতের দেহাংশগুলি উদ্ধার করে পুলিশ। সেগুলি জিন্না মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা