অনলাইন ডেস্ক
জানা গেছে, সিলেট কুমারগাও বাসস্ট্যান্ড থেকে ছেড়ে যায়নি দুরপাল্লার কোন বাস। কদমতলী কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকেও কোন বাস ছেড়ে যায়নি। মাঝে মাঝে দুএকটি রিকশা চলাচল করতে দেখা গেছে। পরিবহন শ্রমিকদের কর্মবিরতিতে হাসপাতালে থাকা রোগী ও রোগীদের স্বজনদেরও দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
সিলেট নগরীর প্রবেশদ্বার টিলাগড় পয়েন্ট, বিমানবন্দর সড়কের বড়শালা বাইপাস, সিলেট সুনামগঞ্জ সড়কের টুকেরবাজার, লামাকাজি, দক্ষিণ সুরমার চন্ডিপুল, নতুন ব্রিজের মোড়সহ বিভিন্ন স্থানে পিকেটিং করেন পরিবহন শ্রমিকরা। কোন সিএনজি অটোরিকশা দেখলে মারমুখি আচরণ করতে দেখা যায় অনেক শ্রমিককে।
সিলেট নগরীর সুবিদবাজার এলাকা থেকে পায়ে হেঁটে জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিক্যাল কলেজে যাচ্ছিলেন আতিকুর রহমান। তিনি বলেন, বড় ভাই হাসপাতালে ভর্তি। সকালের খাবার নিয়ে তাকে পায়ে হেঁটেই হাসপাতালে যেতে হচ্ছে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন সিলেট বিভাগীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জাকারিয়া আহমদ জানান, তাদের এই অনির্দিষ্টকালের পরিবহন শ্রমিকদের কর্মবিরতি পূর্বঘোষিত। গত ৯ নভেম্বর সিলেটের জেলা প্রশাসক বরাবরে ৫ দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি দিয়ে বাস্তবায়নের আল্টিমেটাম দেওয়া হয়। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে দাবি না মানায় অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিবহন শ্রমিকদের কর্মবিরতি আহবান করা হয়। তবে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বহনকারী পরিবহন কর্মবিরতির বাইরে থাকবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা