অনলাইন ডেস্ক
তিনি বলেন, বাংলাদেশ যখন স্বাধীনতার দ্বারপ্রান্তে তখন পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করতেই দেশের বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করে। এটা ছিল গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ। জিএম কাদের বলেন, বৈষম্য ও শোষণ থেকে মুক্তির লক্ষ্যেই আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত হয়েছে।
আমাদের সামনে স্পষ্ট ছিলো পশ্চিম পাকিস্তানীরা আমাদের সাথে বৈষম্য সৃষ্টি করেছিল। তখন বাঙারিদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিকে পরিণত করেছিল পাকিস্তানীরা। এটা বাঙালি জাতি মেনে নিতে পারেনি। শোষণ আর বৈষম্যের প্রতিবাদেই প্রথমে স্বাধিকার আন্দোলন এবং পরে স্বাধীনতা সংগ্রাম হয়েছে। বৈষম্য ও শোষণের বিরুদ্ধে লড়াই হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধে মূল চেতনা।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরেও আমরা বৈষম্য দূর করতে পারিনি। এখনো আমাদের সম্পদ বিদেশে পাচার হচ্ছে। বিদেশি গণমাধ্যমে আমরা জানতে পারি দেশ থেকে বিলিয়ন-বিলিয়ন ডলার বিদেশে চলে যাচ্ছে। তাই মহান মুক্তিযুদ্ধে লাখো শহীদের আত্মত্যাগ ও মা-বোনদের সম্ভ্রমের বিনিময় এবং শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সর্বোচ্চ ত্যাগে যে উদ্দেশ্যে, তা এখনো সফল হয়নি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা