অনলাইন ডেস্ক
মাঘের ঠাণ্ডা যেন স্বরূপ দেখাতে শুরু করেছে প্রকৃতিতে। ঘন কুয়াশার চাদর বিছিয়ে হিমশীতল করে তুলেছে প্রকৃতি আর জীবন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সূর্যের দেখাই মিলছে না অনেক এলকায়। দিনের অধিকাংশ সময়ই থাকছে মেঘাচ্ছন্ন। কুয়াশা ভেদ করে কোথাও সুর্যের দেখা মিললেও নেই তেজ।
এর মাঝেই রাজশাহী খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টির আভাস আছে। আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসে এসব বিভাগে দিনের যে কোন সময় বৃষ্টি হতে পারে।
এছাড়াও আবহাওয়া অফিসের দেয়া তথ্য মতে, মঙ্গলবার সকালে বান্দরবান, বরিশালসহ অন্তত ৬ জেলায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে নেমেছে। এসব জেলায় দিনের বেশিরভাগ সময় ঘনকুয়াশায় ঢেকে থাকছে শহর ও গ্রামের সড়ক-মহাসড়ক এবং ক্ষেতখামার। উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে ভোরে ও রাতে কুয়াশা ঝরে বৃষ্টির মত।
কনকনে শীতে বেশি নাকাল হচ্ছে উত্তরের জেলাগুলো। গাইবান্ধায় হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশায় ঠেকে থাকছে চারপাশ। শীতে বিপর্যস্ত করে ফেলেছে নীলফামারীর জনজীবন। লালমনিরহাট ও জয়পুরহাটে ঘন কুয়াশা ও শীতের কারনে ৪ দিন ধরেই সুর্যের দেখা মিলছে না। এসব জেলায় সর্দি, কাশি, জ¦র ও নিউমেনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে শিশু ও বয়স্করা।
এদিকে ঘন কুয়াশার কারণে সড়পথের পাশাপাশি উড়োজাহাজ চলাচলেও বিঘ্নঘটছে। মঙ্গলবার সকাল সোয়া দশটা পর্যন্ত ১১টি যাত্রীবাহী বিমান হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে নামতে না পেরে ভারতের হায়দ্রাবাদ, কলকতা এবং সিলেট ও চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে চলে যায়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা