‘তেজষ্ক্রিয় বর্জ্য এবং ব্যবহৃত পারমাণবিক জ্বালানি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক জাতীয় নীতি’ এর খসড়ার অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সোমবার (১৪ অক্টোবর), আয়োজিত মন্ত্রীসভার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তাঁর তেজগাঁওস্থ কার্যালয়ে (পিএমও) মন্ত্রিসভার এ নিয়মিত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. শফিউল আলম বলেন, এটমিক এনার্জি যেহেতু খুবই স্পর্শকাতর এবং বিপজ্জনক বিষয় তাই এটাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য একটি গাইড লাইন দরকার এবং সেখানে আইএইএ’র গাইড লাইনের বাইরে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। কাজেই সেই গাইড লাইন দিয়েই এই নীতিমালাটা তৈরী করা হয়েছে। এটা দিয়ে কোনরকমের বিপদের সম্মুখীন যেন হতে না হয়।
তিনি বলেন, কীভাবে পারমাণবিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা করা হবে সেটা নিয়ে নীতিমালায় অনেকগুলো কথা আছে। বর্জ্য উৎপাদনকারী কারা কারা আছেন, তাদের উৎপাদিত তেজষ্ক্রিয় বর্জ্য ও ব্যবহৃত পারমাণবিক জ্বালানি থেকে বর্জ্য কিভাবে নিরাপদ নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হবে, তার একটি নীতিমালা নির্ধারিত হয়েছে। মোটাদাগে যাকে এভাবে বলা যায়: “যে দূষণ করবে সে টাকা দেবে”। এটা আন্তর্জাতিক নীতি।
তিনি বলেন, যে দূষণ করবে তাকে টাকা দিয়ে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা করতে হবে। এটা হল মূলনীতি।
শফিউল আলম বলেন, এজন্য বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন (বিএইসি) একটা এজেন্সি নিয়োগ করবে। এটার নাম হলো তেজস্ক্রিয় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কোম্পানি (আরডব্লিউএমসি)।
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা