অনলাইন ডেস্ক
আর বাকি দুটি দেশে হচ্ছে জাপান ও যুক্তরাষ্ট্র, যাদের ওপর চাপ ক্রমাগত বাড়ছে।-খবর হংকং হেরাল্ডের
ভাইরাসের কারণে এশিয়া, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো অধিকাংশ দেশে ‘চীনের ব্যাপারে সতর্ক’ হওয়ার প্রচার চলছে।
চীনের পণ্য সরবরাহ আমেরিকা থেকে বের করতে মার্কিন শিল্পগুলোকে উসকানি দিচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। অন্যান্য দেশগুলোও এর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে।
চীন ভাইরাসের সংক্রমণ ঢাকছে বলে বেশ কয়েকটি আফ্রিকান দেশও অভিযোগ করেছে। যদিও আফ্রিকায় চীন তার সম্প্রসারণবাদী কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে।
তুরস্কও চীনের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। বলেছে, চীন থেকে আনা অ্যান্টিজেন টেস্ট কিট নিম্নমানের।
এমনকি নাগরিকদের মধ্যে তা বিতরণেও অস্বীকার করেছে তুরস্ক। পরীক্ষার কিট নিম্নমানের হওয়ায়, তা ফেরত পাঠিয়েছে নেদারল্যান্ডস। স্পেনও সেই পদক্ষেপ অনুসরণ করেছে।
বিশ্বের প্রভাবশালী পরামর্শ ফার্ম কিয়ারনি এপ্রিলের শুরুতে তাদের সপ্তম বার্ষিক রিশোরিং সূচক প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, কোম্পানিগুলোকে তাদের ক্রয় কৌশল ও পুরো সাপ্লাই চেইন পুনর্বিবেচনা করতে আরও বেশি কঠোর হতে হবে।
এতে মার্কিন কোম্পানিগুলোর উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, প্রতিবেদন প্রকাশের পর আমেরিকান গণমাধ্যমের ব্যাখ্যা থেকে যা জানা গেছে, তা হল, ওই সব কোম্পানির এখন চীন ছেড়ে আসা ও তাদের উৎপাদন পুনর্মূল্যায়নের সময় হয়েছে।
ইউরোপে চীনের কর্পোরেট আগ্রাসী ভাবমর্যাদার বিরুদ্ধে প্রতিরোধের নেতৃত্ব দিচ্ছে যুক্তরাজ্য।
চীনের সঙ্গে দূরত্ব বাড়াতে জাপানি প্রধানমন্ত্রী সিনজো অ্যাবেকে চাপে রেখেছে ডানপন্থী গোষ্ঠীগুলো। যদি এমনটি ঘটে, তবে গত দুই দশক ধরে চীন নিষ্ঠার সঙ্গে যা কিছু লালন করেছে, তা পূর্বাবস্থায় ফিরে যাবে।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা