অনলাইন ডেস্ক
আইএমএফ এক বিবৃতিতে বলেছে, বাংলাদেশ এই ঋণ দেশের জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষাসহ সামাজিক নিরাপত্তা আরও জোরদার এবং অর্থনীতিকে সঠিক পথে রাখতে যে প্রণোদনা কর্মসূচি নিয়েছে তা বাস্তবায়নে ব্যয় করতে পারবে।
কোভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ থেকে পাওয়া এটাই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঋণ সহায়তা।
এর আগে, এডিবি ৫০০ মিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তা দিয়েছে, যা ইতোমধ্যেই সরকারের কোষাগারে জমা হয়েছে। আইএমএফ কখনো শর্তছাড়া কোনো দেশকে ঋণ দেয় না। তবে এই ঋণে কোনো শর্ত নেই।
আইএমএফ বিবৃতিতে বলেছে, কোভিড-১৯ পরবর্তী অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে রাজস্ব আদায় বাড়ানো, ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, ব্যয়ের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা এবং ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টিতে সংস্কার আনার চ্যালেঞ্জগুলো রয়েছে, যা বিনিয়োগ বাড়ানোর পূর্বশর্ত।
আইএমএফ বলেছে, এসব বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং সরকার বাস্তবায়নে কী করছে, তা ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখবে আইএমএফ।
আইএমএফ আরও বলেছে, বাংলাদেশের এই বিপদে আইএমএফ সরকারের পাশেই থাকবে এবং ভবিষ্যতে সহায়তা আরও বাড়ানো হবে।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা