অনলাইন ডেস্ক
একটি নিরাপত্তা গবেষণা প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বলা হয়, শাওমি হ্যান্ডসেটের ব্যক্তিগত তথ্যগুলো অগোচরে হাতিয়ে নিয়েছে। শাওমির বিরুদ্ধে ব্যবহারকারীদের ব্রাউজিং তথ্য ও হ্যান্ডসেটে যেসব ফাইল ওপেন করা হয়েছে সেসব তথ্য সংগ্রহ করার অভিযোগ উঠেছে।
এদিকে শাওমি আত্মপক্ষ সমর্থন করে বিবৃতি দিয়েছে। শাওমির বক্তব্য, ‘আমরা ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত ও নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট তথ্যের গোপনীয়তাকে সর্বাধিক পর্যায়ে গুরুত্ব দিই। একই সঙ্গে ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য-নিরপাত্তা সংশ্লিষ্ট যেসব আইন বিশ্বজুড়ে বিদ্যমান আছে, আমরা সেগুলোও অনুসরন করি।’
ফোর্বসের প্রতিবেদনকে একরকম ভুল বোঝাবুঝি বলেও উল্লেখ করেছে শাওমি।
সাধারণত হ্যান্ডসেট নির্মাতারা ব্যবহারকারীদের কিছু তথ্য ও তারা যেসব শব্দ-বাক্য টাইপ করে, সার্চ করে সেগুলো স্বয়ংক্রিয় অনুমতি পদ্ধতি বা অ্যালাও অপশনের মাধ্যমে নেওয়া হয়। এক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর জানা মতেই তথ্যগুলো হ্যান্ডসেট নির্মাতা বা সফটওয়্যার নির্মাতার পায়।
আর এর জন্য নির্মাতারা কারণ দেখান, ব্যবহারকারীদের সচরাচর ব্যবহার বা অভ্যাস সম্পর্কে জানলে পরবর্তীতে আরো উপযোগী ও ব্যবহারবান্ধব অ্যাপ, অপারেটিং সিস্টেম বা ইউজার ইন্টারফেইস (ইউআই) প্রস্তুত করা যাবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা