২০১৯ সালের ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছেন লিওনেল মেসি। এ পুরুষ্কারের দৌড়ে সংক্ষিপ্ত তালিকায় ছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও ভার্জিল ফন ডাইক। তাদেরকে পেছনে ফেলে ষষ্ঠবারের মতো ফিফার বর্ষ সেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়ে রেকর্ড গড়েছেন আর্জেন্টিনা ও বার্সেলোনা এ তারকা।
অন্যদিকে ফিফ বর্ষসেরা নারী ফুটবলারের পুরস্কার জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্র ও রেইন এফসির তারকা মেগান রাপিনোর হাতে। সম্মানজনক এই পুরস্কার জিততে তিনি লিঁও’র লুসি ব্রোঞ্জ ও ওরলান্ডো প্রাইডের অ্যালেক্স মরগানকে হারান।
ইতালির মিলানের অপেরা হাউজ লা স্কালায় সোমবার রাতে ‘দ্য বেস্ট ফিফা ফুটবল অ্যাওয়ার্ড’ অনুষ্ঠানে বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হয়। এরপর মেসির হাতে ‘দ্য বেস্ট ফিফা মেনস প্লেয়ার’ পুরস্কার তুলে দেন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো।
সবশেষ তিনি পুরস্কারটি জিতেছিলেন ২০১৫ সালে। তিন বছর পর জিতলেন আবার। ছাড়িয়ে গেলেন পাঁচবার বর্ষসেরা হওয়া রোনালদোকে।
গত মৌসুমটা দুর্দান্ত কেটেছে মেসির। বার্সেলোনার লা লিগা জয়ে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের। দলকে নিয়ে যান চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনাল ও কোপা ডেল রে’র ফাইনালে। জেতেন লা লিগা ও ইউরোপের সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কারও।
২০১৮-১৯ মৌসুমে ক্লাব ও জাতীয় দলের হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৫৮ ম্যাচে মেসি করেন ৫৪ গোল। সঙ্গে আছে ২২টি অ্যাসিস্টও। মূলত গত মৌসুমজুড়ে দুর্দান্ত ফর্মের জন্যই বর্ষসেরার পুরস্কার জিতলেন তিনি।
এর আগে ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২ ও ২০১৫ সালে বর্ষসেরা হয়েছিলেন মেসি। তখন অবশ্য ফ্রান্স ফুটবল সাময়িকীর ব্যালন ডি’অর ও ফিফা একসঙ্গে মিলে ঘোষণা করত বর্ষসেরার নাম। ২০১৬ সাল থেকে ফিফার ‘দ্য বেস্ট’ নামকরণের পর প্রথম দুইবার বর্ষসেরা ফুটবলার হন রোনালদো।
গতবছর মেসি-রোনালদোর আধিপত্য ভেঙে পুরস্কারটি জিতেছিলেন ক্রোয়েশিয়ার লুকা মডরিচ।
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা