অনলাইন ডেস্ক
মঙ্গলবার (১৮ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে তিনি ঢাকায় পৌঁছান। গত মার্চের পর ভারতের পররাষ্ট্রসচিবের এটি দ্বিতীয় ঢাকা সফর।
এরআগে দিল্লির অনলাইন নিউজপোর্টাল ইন্ডিয়াটুডে.ইন-এর একজন সিনিয়র সাংবাদিক সোমবার মধ্যরাতে শ্রিংলার সফরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মূলত: ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গত সপ্তাহে মন্ত্রিসভার সদস্যদের সঙ্গে প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে কথা বলেন। ওই আলোচনায় নরেন্দ্র মোদি দুই নিকট প্রতিবেশী বাংলাদেশ ও নেপালের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বজায় রাখার ওপর জোর দেন।
সফরকালে হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এর পাশাপাশি তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলমের সঙ্গেও সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এ সময় পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্রসচিবের বৈঠক হবে।
জনস্বাস্থ্যের ঝুঁকি মোকাবেলাতে বাংলাদেশকে যত বেশি সম্ভব সহযোগিতার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে ভারত। এতে করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিজেদের অবস্থান আরও সুসংহত করা সম্ভব।
বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের এই সময়টাতে দুই নিকট প্রতিবেশীর সব ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেকটা বিচ্ছিন্ন ছিল। পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থায় যে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়েছিল তা দূর করতে দুই দেশ নতুন নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে। গত ছয় মাসে দুই পক্ষের অনির্ধারিত অনেকগুলো বৈঠক স্থগিত হলেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
দুই প্রধানমন্ত্রী একাধিকবার ফোনে কথাও বলেছেন। সামগ্রিকভাবে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় একে অন্যকে কীভাবে সহযোগিতা করছে এবং ভবিষ্যতেও করবে এ বিষয়টির পাশাপাশি দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয়ে ঢাকা সফরে আলোচনা করতে পারেন হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা।
বাংলাদেশে ভারতের প্রাক্তন হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা এ বছরের জানুয়ারিতে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হিসেবে দায়িত্ব নেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা