অনলাইন ডেস্ক
বুধবার (২৩ নভেম্বর) কাতারের আল থুমামা স্টেডিয়ামে সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়ন স্পেনের মুখোমুখি হয় লস টিকোসরা। ম্যাচের ১১ মিনিটে ড্যানি অলমোর করা প্রথম গোলটিকে সত্যিকার অর্থে স্প্যানিশ গোলই বলতে হয়। পাসের পর পাস আর জায়গা বদল করতে করতেই অভিজ্ঞ গোলরক্ষক কেইলর নাভাসকে পরাস্ত করেন ড্যানি অলমো। আর এ গোলটিই বিশ্বকাপে স্পেনের করা একশোতম গোল।
এক গোলে এগিয়ে থেকে আগের মতোই আক্রমণ করে যেতে থাকেন অ্যাসেনসিও-ফেরান তোরেসরা। ম্যাচের ২১ মিনিটে বামপ্রান্ত থেকে জর্ডি আলবার ডি বক্সে বাড়ানো বলে ওয়ান টাচে দারুণ ফিনিশিংয়ে আবারও নাভাসকে পরাস্ত করেন মার্কো অ্যাসেনসিও।
এরপর, অস্কার দুতার্তে জর্ডি আলবাকে ডি বক্সে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় স্প্যানিশরা। এই পেনাল্টি থেকে ৩-০ ব্যবধানে দলকে এগিয়ে নেন ফেরান তোরেস। এরপর প্রথমার্ধে আর কোনো গোল পায়নি স্পেন।
তবে, দ্বিতীয়ার্ধে ঠিকই হয়েছে গোলের উৎসব। ম্যাচের ৫৪ মিনিটে ব্যবধান ৪-০’তে নেন ফেরান তোরেস। ৭৪ মিনিটে মোরাতার বাড়ানো বলে দুর্দান্ত ওয়ান টাচ শটে কেইলর নাভাসকে আরও একবার হতাশ করে গোল ব্যবধান ৫-০ করেন বার্সেলোনার গাভি।
৯০ মিনিটের সময় আরও একটি গোল দিয়ে কোস্টারিকার হতাশা আরেকটু বাড়িয়ে দেন বদলি হিসেবে নামা সোলের। আর, লস টিকোসদের পরাজয়ের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠোকেন আলভারো মোরাতা। ৯২ মিনিটে দারুণ ফিনিশিংয়ে ৭-০ ব্যবধানে স্পেনের জয় নিশ্চিত করেন তিনি।
স্কোয়াড ঘোষণার পর থেকেই সমালোচনার তীরে বিদ্ধ হচ্ছিলেন স্প্যানিশ কোচ লুই এনরিকে। সকল সমালোচনার জবাব দিতে খুব বেশি সময় নিলেন না এনরিকে। বল দখলের লড়াইয়ে স্পেন বরাবরই এগিয়ে থাকে। তবে গোলের দেখা পাওয়ার ক্ষেত্রেই যেন ধুঁকতে হয় স্প্যানিশদের। তবে সার্জিও রামোস-থিয়াগো আলকান্তারাদের স্কোয়াডে না রেখে তারুণ্য নির্ভর দল গড়ে এবার গোলও পেলেন লুই এনরিকে। আর ৭ গোলের সাথে দুর্দান্ত পাসিংয়ে স্পেনও ইঙ্গিত দিয়ে রাখলো, শিরোপা জয়ের লক্ষ্যেই কাতার এসেছে তারা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
আক্রান্ত
৬৯৫৭২৪৬৫৭
সুস্থ হয়েছে
৬৬৭৭৪৫২৪৫
মৃত
৬৯১৯৩৩৫
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা