অনলাইন ডেস্ক
নৌযান মালিক সমিতিরি ভাইস চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান রিন্টু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে যাত্রীবাহী নৌযান পরিচালনায় প্রতি ট্রিপে অতিরিক্তে ১.৫ লাখ টাকা অতিরিক্ত লাগছে। এ কারণে এখন নৌযান মালিকরা এখন তাদের নৌযান চালাতে চাচ্ছেন না। একারণে সদরঘাট থেকে তাদের নৌযান সরিয়ে নেয়া হচ্ছে।
এর আগে গতকাল নৌযান মালিক সমিতির পক্ষে থেকে প্রতি ১শ কিলোমিটার লঞ্চের ভাড়া দ্বিগুণ করার দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) কাছে প্রস্তাবনা দিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে লঞ্চ মালিক সমিতি।
শুক্রবার সন্ধ্যায় ভাড়া দ্বিগুণের দাবিতে বিআইডব্লিউটিএ প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।
মাহাবুব উদ্দিন বলেন, ডিজেলের দাম বাড়ার কারণে আমরা লঞ্চ ভাড়া শতভাগ বাড়াতে চাই। এজন্য একটি প্রস্তাবনাযুক্ত চিঠি অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়েছি। এখন তাদের সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করছি।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল (যাপ) সংস্থা বিআইডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান বরাবর পাঠানো প্রস্তাবে বলা হয়, ব্যবসায় টিকে থাকার লক্ষ্যে বর্তমান ভাড়ার উপর ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ১.৭০ টাকার স্থলে ৩.৪০ এবং ১০০ কিলোমিটারের ঊর্ধ্বে ১.৪০ টাকার স্থলে ২.৮০ টাকা নির্ধারণ করার দাবি জানান।
প্রস্তাবনায় বলা হয়, যেহেতু জ্বালানি তেলের মূল্য প্রতি ১৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ইতিমধ্যে স্টিল ও অন্যান্য পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে সেহেতু ব্যবসায় টিকে থাকার লক্ষ্যে বর্তমান ভাড়ার উপর ১শ কিলোমিটার পর্যন্ত ১.৭০ টাকার পরিবর্তে ৩.৪০ টাকা ও ১শ কিলোমিটারের ঊর্ধ্বে ১.৪০ টাকার স্থলে ২.৮০টাকা নির্ধারণ করার জন্য বলেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা