অনলাইন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার (২৩ জুলাই) গণভবনে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কক্সবাজারে জলবায়ু উদ্বাস্তু এই ৬০০ পরিবারকে নতুন ফ্ল্যাট হস্তান্তর অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দেশে কেউ গৃহহীন থাকবে না, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদেরও ঘর করে দেওয়া হবে।
এসময় প্রধানমন্ত্রী জানান, আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর দেশে বন্যার পরিস্থিতি অবনতি হতে পারে। যে কোনো ধরনের ক্ষতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে সরকার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গৃহহীন মানুষের গৃহ নিশ্চিতের জন্য বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁরই পদচিহ্ন অনুসরণ করে তা বাস্তবায়নে কাজ করছেন আওয়ামী লীগ সরকার।
সরকারপ্রধান বলেছেন, সারা বাংলাদেশে গৃহহীন ভূমিহীন মানুষের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে। সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে প্রথম পর্যায়ে ৫ তলা বিশিষ্ট ১৯টি ভবন নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। প্রায় আড়াইশ একরের এই জায়গায় প্রাথমিকভাবে ৬০০ পরিবারকে ফ্ল্যাট হস্তান্তর করা হবে।
প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকারভিত্তিক প্রকল্পগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। যা দেশের সবচেয়ে বড় ও আধুনিক আশ্রয়ণ প্রকল্প। এই প্রকল্পের আওতায় মোট ৪ হাজার ৪০৯টি পরিবারকে দেওয়া হবে আশ্রয়ণ প্রকল্পের একেকটি ফ্ল্যাট। যেখানে ভবন নির্মাণ হবে মোট ১৩৯টি।
ঘূর্ণিঝড় ও নদী ভাঙনে গৃহহীন পরিবার পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালে আশ্রয়ন নামে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে একটি সমন্বিত দারিদ্র বিমোচন প্রকল্প গ্রহণ করা হয় যা প্রধানমন্ত্রীর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়।
এ সময় করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সবাইকে মাস্ক পরার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
তাছাড়া, প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণে কক্সবাজার নগরীকে আরও উন্নত ও দৃষ্টিনন্দন করে গড়ে তোলার আশ্বাস দেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা