অনলাইন ডেস্ক
রায়পুরের হায়দরগঞ্জ বাজারে ও সদরের বিসিক শিল্পনগরীর হিমাগারের রাখা পণ্যর ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। বাসার ফ্রিজে রাখা সব খাবার নষ্ট হয়ে গেছে। হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিল্প-কলকারখানা ও দেশের বৃহত্তম মৎস্য ও প্রজনন কেন্দ্রে রেণু উৎপাদন চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। উপজেলার প্রায় চার লাখ মানুষ ভ্যাপসা গরমে অতিষ্ঠ।
রায়পুরে বিদ্যুতের ডিজিএম শাহাদাত হোসেন কালবেলাকে বলেন, মঙ্গলবার পৌরসভা ও কয়েকটি ইউপির কিছু এলাকায় সমস্যা হওয়ায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল। উপজেলার দশটি ইউনিয়ন ও পৌরসভাসহ মোট গ্রাহক ৯৫ হাজার ৮৫৬ জন। মোট ১ হাজার ৩১৮ কিলোমিটারে আবাসিক ৭৯ হাজার ৯২২ এবং বাণিজ্যিক গ্রাহক সাত হাজার ৬৩৯ জন। রায়পুর শহর, সোনাপুর ইউপির রাখালিয়া, চরআবাবিল ইউপির হায়দরগঞ্জ ও চরবংশি ইউপির আখনবাজারে স্থাপিত চারটি অভিযোগ কেন্দ্রের মাধ্যমে গ্রাহকসেবা চলছে। ১২টি ফিডের মাধ্যমে চালানো হচ্ছে সঞ্চালন লাইন। ৩০ জন লাইনম্যান প্রতিদিন গ্রাহকদের সেবা দিয়ে থাকেন। প্রতিদিন বিদ্যুতের চাহিদা ১৯ মেগাওয়াট। সেখানে চাহিদার বিপরীতে বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে ৯ মেগাওয়াট। বিদ্যুৎ সরবরাহের ঘাটতি থাকায় দিনে ও রাতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। এ অবস্থায় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানসহ বাসাবাড়ির মানুষ দুর্ভোগে পড়লেও আমাদের করার কিছুই নেই।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা