অনলাইন ডেস্ক
তবে আগামীকাল রবিবার (১৪ আগস্ট) দুই জেলার মালিক সমিতির নেতারা বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন, এমনটাই জানিয়েছেন সিলেট জেলার সভাপতি আবুল কালাম।
সূত্র জানায়, সিলেট থেকে ময়মনসিংহ সড়কে সিলেট জেলার ৪-৫ টি আর ময়মনসিংহ জেলার ৬০-৭০ টি বাস চলাচল করে। তবে সিলেট জেলার ৪-৫ টি বাস চলাচলে বাঁধা দেয় ময়মনসিংহ জেলা বাস মালিক সমিতি। এতে করে দু’পক্ষই দ্বন্দ্বে পরে যান। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১ আগস্ট থেকে এ রোডে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে সিলেট, ময়মনসিংহ, নেত্রকোণা ও কিশোরগঞ্জে যাতায়াতকারীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। অনেক যাত্রী বাস কাউন্টারে গিয়েও টিকিট পাচ্ছেন। ফলে পূর্ব ঘোষণা ছাড়া অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের কারণে যাত্রী দুর্ভোগ চরম আকারে ধারণ করছে।
কাদির আলী নামের এক যাত্রী বলেন, ১১ দিন ধরে সিলেটগামী বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে, অথচ আমরা সাধারণ যাত্রীরা কিছুই জানি না। দুপুরে আমি ময়মনসিংহে যাওয়ার জন্য টিকিট কাটতে কাউন্টারে এসে জানতে পারছি বাস চলাচল বন্ধ। টিকিট না পেয়ে বাড়িতে ফেরত যেতে হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সিলেট-ময়মনসিং সড়কে সিলেটের কোনো গাড়ি চলাচল করতে নিষেধ করে ময়মনসিংহ জেলা বাস মালিক সমিতি। এতে করে দুই জেলার বাস মালিক সমিতি দ্বন্দ্বে জড়ায়। এতে করে গেল ১১ দিন ধরে এ সড়ক দিয়ে যাতায়াতকারীরা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন। তবে এ সংকট নিরসনে আগামী ১৪ আগস্ট ‘মাধবপুরের হাইওয়ে ইন’ রেস্টুরেন্টে বসছে দুই জেলার বাস মালিক সমিতি।
তিনি বলেন, ময়মনসিংহ সমিতি আমাদের ৪-৫ টি বাস ওই সড়ক দিয়ে চলাচল করতে নিষেধ করেছে। অথচ তাদের ৬০-৭০ টি বাস প্রতিদিন এ সড়কে চলে। তাদের এতো বাস চলতে পারলে আমাদেরটা কেন চলতে পারবে না। তাই আমরা আমাদের দাবি আদায়ে অনড় রয়েছি। তবে আগামী রবিবার দুপুর ২টায় আমরা হাইওয়ে ইনে বসতেছি। আশাকরি ওই বৈঠকে সমাধান হবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা