অনলাইন ডেস্ক
তিনি বলেন, ভারত আমাদের দেশ স্বাধীন হওয়ার ব্যাপারে শুধু অবদান রাখে নাই। প্রাথমিকভাবে লালনপালনের ব্যাপারে, শিশুদের যেমন অনেক বেশি সেবা বা নার্সিং দরকার হয়, সেই নার্সিংও কিন্তু ভারত সরকার অব্যাহত রেখেছিল আমাদের।
মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধে ভারত আমাদের পাশে থেকে যে সহযোগিতা করেছে সেগুলো মনে রাখতে হবে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পরে যারা দেশের ক্ষমতায় এসেছেন তারা নানাভাবে ভারতের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়েছেন। ভারতের এত অবদান তারা ভুলে গিয়েছে। তারা কখনো বন্ধু হিসেবে মেনে নেয়নি। যারা স্বাধীনতা বিশ্বাস করে না তারাই ভারতের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করে। অথচ স্বামী বদলাতে পারবেন কিন্তু প্রতিবেশী বদলাতে পারবেন না।
তিনি বলেন, বিদেশ থেকে মাল আনতে হত, গ্যারান্টি কে দিত? ভারত সরকার গ্যারান্টি দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক থেকে লোন এনেছে, কে গ্যারান্টি দিয়েছে? তারা দিয়েছে। কৃতজ্ঞ জাতি হিসাবে ভারতের সেই অবদানকে স্বীকার করতে হবে। যদিও একটি গোষ্ঠী ভারতের সেই সহযোগিতাকে মেনে নিতে পারে নাই। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর যারা রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসেছিল, তারা ভারতে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনকারীদের চারণভূমি এই বাংলাদেশকে বানিয়েছিল।
এক্ষেত্রে উলফা নেতা অনুপ চেটিয়ার মত নেতাদের আশ্রয় দেওয়া এবং ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধারের কথা উল্লেখ করেন তিনি। সম্প্রীতি বাংলাদেশ আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে সংসদ সদস্য আরমা দত্ত, নিরাপত্তা বিশ্লেষক বীর মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আলী শিকদার বক্তব্য দেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা