অনলাইন ডেস্ক
রবিবার (২৯ নভেম্বর) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলা এবং ভ্যাকসিন’ বিষয়ক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘করোনার প্রথম দিকে এর প্রতিকার সম্পর্কে কেউ জানতো না, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চিকিৎসা পদ্ধতি অনেকবার পরিবর্তন করেছে। তখন বলা হলো ভেন্টিলেটর অনেক লাগবে, সেভাবে লাগেনি। সেন্ট্রাল অক্সিজেন, হাই-ফ্লো ক্যানোলা প্রয়োজন ছিলো, ল্যাবের প্রয়োজন ছিলো। ল্যাব একটি থেকে এখন ১১৮টি হয়েছে, এখন ১৭ হাজার পর্যন্ত টেস্ট হচ্ছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আজকে ইউরোপ আমেরিকা দেখেন, পাশের দেশ ভারতে দেখেন। উন্নত দেশে প্রতি ১০ লাখে হাজারের মতো মারা গেছে। আমাদের এখানে ৪৫-৪৮ এর মতো। আমাদের অর্থনীতি গ্রোথ রেট ধরে রেখেছে, অনেক দেশ মাইনাসে চলে গেছে। একটি মানুষও না খেয়ে মরেনি। কোনো উন্নয়ন থেমে নেই। শুধু শিক্ষা পুরোপুরি করতে পারিনি, এখন অনলাইনে নেওয়া হচ্ছে।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘‘করোনাভাইরাস সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার বাড়ছে। এর কারণ হলো বেপরোয়া হয়ে চলছি, আমরা বেশি কনফিডেন্ট হয়ে গেছি। কয়েকদিন আগে কক্সবাজারে লাখ লাখ লোক দেখেছি। এভাবেই করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার বেড়ে যায়।’
তিনি বলেন, ‘লাখ লাখ মানুষ হাসপাতালে গেলে পৃথিবীর কারও সক্ষমতা নেই নিয়ন্ত্রণ করার, বাংলাদেশেরও নেই। তাই সচেতনতা বাড়াতে হবে। এ কারণে জরিমানা করা হচ্ছে। ডেঙ্গু বাড়ছে, একইসঙ্গে মোকাবিলা করা জটিল, তবে এদিকে নজর রাখতে হবে।’
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা