অনলাইন ডেস্ক
সকালে এলার্ম শুনে ঘুম ভাঙা থেকে শুরু। তারপর সারাটা দিন ধরে অজস্র শব্দের মাঝে বাস। কখন সেই শব্দ দূষণে পরিণত হয় তা হয়তো অনেকেরই অজানা। নগরায়নের নতুন সংকট এখন শব্দ দূষণ।
একে বলা হয় নীরব ঘাতক। বিশেষ করে ঢাকা মহানগরীতে শব্দ দূষণের বহু উৎস রয়েছে যা জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি। গাড়ির হর্ন, নির্মাণকাজ, মাইকের ব্যবহার, শিল্পকারখানা কোন ক্ষেত্রেই শব্দ দূষণ বিষয়ে যেসব নিয়ম রয়েছে তা মানা হচ্ছে না।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ৬০ ডেসিবেলের অধিক শব্দ যদি দীর্ঘসময় ধরে থাকে তাহলে সাময়িক বধিরতা আর ১০০ ডেসিবেলের বেশি হলে স্থায়ী বধিরতা হতে পারে। বিশেজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণে যে বিধিমালা রয়েছে, সেই নিয়ম প্রয়োগ বা মান্য কোনটাই দেখা যায় না। ফলে দিনে দিনে বেড়েই চলেছে শব্দ দূষণের মাত্রা। বিশ্বের সব চেয়ে বেশি শব্দ দূষণকারী শহরের তালিকায় ঢাকা শীর্ষে।
শব্দ দূষণের যতগুলো কারণ রয়েছে তার অন্যতম হচ্ছে গাড়ীর হর্ণ। যেটি দিন রাত সবসময় কারণে অকারণে বাজাতে থাকে চালকরা। অসহনীয় মাত্রায় শব্দ দূষণের কথা স্বীকার করে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ফারহিনা আহমেদ, মানুষের অসচেতনতার কথা উল্লেখ করে হতাশা প্রকাশ করেন।
এই শব্দ দূষণ নিয়ে সচেতনতা গড়তে সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে আগামীকাল রবিবার সকাল ১০টায় রাজধানীতে ‘এক মিনিট শব্দহীন’ কর্মসূচি পালন করবে সরকার। ঢাকা শহরের সকল গাড়ী চালককে হর্ণ বাজানো হতে বিরত থাকতে অনুরোধ করা হয়েছে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা