অনলাইন ডেস্ক
এই সময়ের মধ্যে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে না নেওয়ায় এবং আর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় আফরোজা হক রীনাকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) যুগ্মসচিব ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আবদুল বাতেন। তিনি বলেন, বিকেল ৪টার মধ্যে তিনি মনোনয়ন প্রত্যাহার না করায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন। এ সংক্রান্ত ফাইল সচিবের দপ্তরে পাঠানো হবে।
তারপর গেজেট প্রকাশ হবে। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের প্যাডে ১৪ দলের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন আফরোজা হক। দোসরা মার্চ বাছাইয়ে মনোনয়নপত্রটি বৈধ হওয়ায় প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় শেষ হলে সোমবার তাকে বিজয়ী ঘোষণা করেন আবদুল বাতেন। ২০শে মার্চ এই আসনের উপনির্বাচনে ভোট হওয়ার কথা ছিল। বিএনপির সাত সংসদ সদস্যের পদত্যাগের পর শূন্য আসনের মধ্যে ছয়টির উপনির্বাচন পহেলা ফেব্রুয়ারি হয়েছে। বাকি ছিল রুমিন ফারহানার আসনটির উপনির্বাচন।
এই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় ভোটের প্রয়োজন হচ্ছে না। ১৯৫১ সালের ৫ই অক্টোবর ঢাকার নবাবগঞ্জে জন্ম রীনার পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত হন ইডেন কলেজে পড়ার সময়েই। ১৯৬৯ সালে ছাত্রী সংসদ নির্বাচনে সমাজ সেবা সম্পাদক পদে নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে সহযোদ্ধা হাসানুল হক ইনুকে বিয়ে করেন।১৯৯৮ সালে জাসদের কাউন্সিলে প্রথমবারের মতো সদস্য হন আফরোজা হক।
উল্লেখ্য, গত ১০শে ডিসেম্বর রাজধানীর গোলপবাগ মাঠে আয়োজিত সমাবেশ থেকে বিএনপির সাত এমপি পদত্যাগের ঘোষণা দেন। এরপর ১১ই ডিসেম্বর দুপুরে ওই ছয়টি আসনের মধ্যে পাঁচটির সদস্য সশরীরে স্পিকারের কাছে ছয়জনের পদত্যাগপত্র জমা দেন। দেশের বাইরে থেকে ফিরে বাকি একজনও পদত্যাগপত্র জমা দিলে সাতটি আসনই শূন্য ঘোষণা করা হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা