অনলাইন ডেস্ক
নগরীর গাঙ্গিনাপাড়, চরপাড়া ও নতুন বাজার এলাকার বিপণিবিতানসহ মার্কেটে দেখা গেছে, ক্রেতাদের বাড়তি ভিড়। তারা পছন্দের জামাকাপড় কিনতে এক দোকান থেকে অন্য দোকানে ঘুরে দেখছেন। ঈদে নতুন কী পোশাক এসেছে, তা-ও দেখতে এসেছেন অনেকে। ফুটপাতে কেনাকাটা করছেন নিন্ম আয়ের মানুষ।
কয়েকজন ক্রেতার সঙ্গে কথা বললে তারা জানান, প্রতিবছর ঈদের কয়েকদিন আগে দোকানে অনেক ভিড় থাকে। এবার একটু আগেভাগে কেনাকাটা শুরু হয়েছে। ক্রেতারা জানান, সব পোশাকের দাম কিছুটা বেশি।
ঈদকে সমানে রেখে প্রতিটি শোরুম ও বিপণিবিতানে পোশাকের ব্যাপক সমারোহ দেখা গেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে সব ধরনের কালেকশন তারা রেখেছেন। তবে গরমে সুতি কাপড়ের চাহিদা বেশি থাকায় সুতি কালেকশন বেশি রয়েছে।
নগরীর ধোপাখলা এলাকায় তারখান শোরুমের মালিক মাসুদ রানা বলেন, ক্রেতাদের পছন্দ ও আবহাওয়ার সঙ্গে মিল রেখে ঈদ কালেকশন করা হয়েছে। ক্রেতারা ঘুরে ঘুরে দেখছেন, অনেকে কিনছেনও।
গাঙ্গিনাপাড় খাদি স্টোরের মালিক এমদাদুল হক বলেন, ‘গত দুই বছর করোনার কারণে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ বছর করোনার প্রকোপ অনেকটা কমেছে। আমরা আশাবাদী এই ঈদে ভালো বিক্রি হবে। এতে আমরা ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে নিতে পারবো।’
প্রতিবছর ঈদে কেনাটার ভিড়ে ছিনতাইকারী ও পকেটমারের তৎপরতা দেখা যায়। এই বিষয়ে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ কামাল আকন্দ বলেন, এই ধরনের তৎপরতা বন্ধ ও ঈদে স্বাচ্ছন্দ্যে কেনাকাটা নিশ্চিত করতে কাজ করছে পুলিশ। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে মার্কেট ও শপিংমল মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা