অনলাইন ডেস্ক
এমন এক সময়ে এ বৈঠক হলো যখন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারত একটি পারস্পরিক বাণিজ্যচুক্তির জন্য সংলাপের প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। দুই দেশের সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নয়াদিল্লি এবং ওয়াশিংটন এমন একটি বাণিজ্যচুক্তি করতে চায়, যা ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র উভয়ের জন্যই লাভবান হবে।
সম্প্রতি বিশ্বের প্রায় সব দেশের ওপর অতিরিক্ত রপ্তানি শুল্ক আরোপ করে তা তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভারতীয় পণ্যের ওপর ২৬ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক আরোপ করেছিলেন তিনি। কূটনীতি বিশেষজ্ঞদের মতে, ভার
গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য চুক্তি
গণতান্ত্রিক বিশ্বের রক্ষক হওয়ার সুবাদে ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্র উভয়ে বরাবরই নিজেদের বিশেষ অংশীদারিত্বপূর্ণ সম্পর্ক রক্ষা করে চলে।
তসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে লাভজনক বাণিজ্য চুক্তির জন্যেই এই স্থগিতাদেশ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
ট্রাম্প প্রশাসন ইতোমধ্যে বলেছে যে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ওয়াশিংটনের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারগুলোর মধ্যে একটি। অবশ্য সাম্প্রতিক ঘটনাবলী পর্যালোচনা করে অনেক কূটনীতি বিশেষজ্ঞ মনে করছেন, চীনের সাম্প্রতিক ‘বাণিজ্য যুদ্ধের’ ঘোষণার পর ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে বিশেষ তৎপর হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে নয়াদিল্লির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বাণিজ্যচুক্তি ইস্যুতে ভারতের কোনো ‘তাড়া’ নেই।
নয়াদিল্লির এক সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ জানিয়েছে, ভ্যান্সের এবারের সফরে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের বহুমুখী বাণিজ্যিক সম্পর্কের বিভিন্ন খাতের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা