অনলাইন ডেস্ক
ম্যাচে বল দখলে পরিষ্কার ব্যবধানে এগিয়ে ছিল বার্সা (৬৮ ভাগ)। কিন্তু মুহূর্মুহূ আক্রমণে তাদের রক্ষণকে তটস্থ করে রাখে বিলবাও। স্বাগতিকরা ১৬টি শট নিয়েছে, যার মধ্যে ৭টি ছিল লক্ষ্যে। অন্যদিকে ৯ শটের ৩টি লক্ষ্যে রাখতে পেরেছিল বার্সা।
ম্যাচের ৫০ মিনিটে ইনিগো মার্তিনেসের গোলে স্বাগতিকরা এগিয়ে যাওয়ার পর ৭৫ মিনিটে সমতা ফেরান মেমফিস ডিপাই। দুই দলই ক্রসবার দুর্ভাগ্য দেখেছে এই ম্যাচে। শেষ সময়ে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন বার্সেলোনা ডিফেন্ডার এরিক গার্সিয়া।
সন্দেহ নেই, লিওনেল মেসি চলে যাওয়ায় হন্যে হয়ে নতুন একজন হিরো খুঁজছে বার্সা। দেপাইয়ের ওপর বড় আশা রাখতেই পারেন সমর্থকরা। ক্লাবের হয়ে নিজের প্রথম গোলটি পেয়েছেন এই ডাচ ফরোয়ার্ড। ভাগ্য সাহায্য করলে হলে আরেকটি গোল তুলে নিয়ে দলকে জেতাতেও পারতেন।
বিলবাও এই ম্যাচে সহজেই বার্সার দুর্বলতা বের করে ফেলে। ম্যাচ শুরুর পর থেকেই ইনাকি উইলিয়ামস আর ওহিয়ান সানসেট বার্সার রক্ষণকে চাপে ফেলে দেন। সানসেটের দারুণ এক প্রচেষ্টা ক্রসবারে না লাগলে জয়ও পেতে পারতো বিলবাও।
প্রথমার্ধের মাঝপথে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে মাঠ ছাড়েন বার্সার তারকা ডিফেন্ডার জেরার্ড পিকে। তার বদলি হিসেবে নামা রোনাল্ড আরাওজো দারুণ এক গোল করলেও সেটি বাতিল হয়ে যায় মার্টিন ব্রেথওয়েটের করা ফাউলে। ঘটনাবহুল ম্যাচটি শেষপর্যন্ত ড্রয়েই নিষ্পত্তি হয়েছে। তবে জয়ের পর এক পয়েন্ট পাওয়ায় তালিকার শীর্ষে উঠে গেছে বার্সা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা