অনলাইন ডেস্ক
দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ০ রানেই ফেরেন হজরতউল্লাহ জাজাই। ভুবনেশ্বরের বলে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েন তিনি। দলীয় ১ রানের মাথায় গোল্ডেন ডাক মেরে ফেরেন আরেক ওপেনার রাহমানুল্লাহ গুরবাজও। এবারও শিকারী সেই ভুবনেশ্বর।
দলীয় তৃতীয় ও নিজের দ্বিতীয় ওভারে এসে আবারও জোড়া উইকেট শিকার করেন ভুবনেশ্বের। এবার ফেরান করিম জানাত ও নাজিবুল্লাহ জাদরানকে। পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে আফগান শিবিরে আঘাত হানেন আরশদীপ সিং। ২০ রানের মাথায় ৭ রান করে বিদায় নেন অধিনায়ক মোহাম্মদ নবী।
পরের ওভারে আবারও আঘাত হানেন ভুবনেশ্বর। আজমাতুল্লাহ ওমারজাইকে দিনেশ কার্তিকের ক্যাচ বানিয়ে পাঠান সাজঘরে।
এর আগে, প্রথম ইনিংসে ভিরাট কোহলির সেঞ্চুরিতে আফগানিস্তানের সামনে ২১৩ রানের বিশাল টার্গেট দেয় ভারত।
ইনিংস উদ্বোধন করতে নেমে প্রথম দুই ওভার দেখে খেললেও তৃতীয় ওভার থেকে হাত খুলে খেলতে থাকেন কোহলি ও রাহুল। ইনিংসে তৃতীয় ওভারে আসে ১২ রান। পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ৫২ রান আসে এই দুই ব্যাটারের উইলো থেকে। প্রথম ১০ ওভারে ভারতের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৮৭ রানে।
১১তম ওভারে ক্যারিয়ারের ৩৩তম অর্ধশতক তুলে নেন কোহলি। ৩২ বলে ফিফটি পূর্ণ করেন কোহলি। এর পরের ওভারে ৩৬ বলে নিজের অর্ধশতক পূর্ণ করেন লোকেশ রাহুলও। তবে, ১৩তম ওভারে রাহুলের উইকেট হারায় ভারত। ফরিদ আহমেদের বলে নাজিবুল্লাহ জাদরানের ক্যাচ হয়ে ফেরেন তিনি। উইকেটে থিতু হতে পারেননি তিনে নামা সূর্যকুমার যাদবও। প্রথম বলে ছক্কা মেরে দ্বিতীয় বলে সেই ফরিদের বলেই বোল্ড হন সূর্য।
১১৯ ও ১২৫ রানে ভারত পরপর দুই উইকেট হারালেও একপ্রান্ত আগলে থাকেন কোহলি। রিশাভ পান্তকে নিয়ে গড়েন ৮৭ রানের জুটি। এরইমধ্যে ৩ বছর পর নিজের সেঞ্চুরি তুলে নেন কোহলি। শেষ পর্যন্ত ১২২ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। পান্ত অপরাজিত থাকেন ২০ রানে। আর ভারতের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২১২ রানে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা