অনলাইন ডেস্ক
এই সংখ্যা তিন সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
গত কয়েকদিনে দেশটিতে সংক্রমণের সামান্য ঊর্ধ্বগতি কর্মকর্তাদের উদ্বেগ বাড়িয়ে দিয়েছে। নতুন ঢেউ শুরু হতে পারে আশঙ্কায় কেরালায় লকডাউন দেওয়া হয়েছে।
অতি সংক্রামক ডেল্টা ধরনের দাপটে চলতি বছরের এপ্রিল ও মে মাসে ভারতে দৈনিক শনাক্ত রোগী ও মৃত্যু লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়লেও পরে তা কমতে শুরু করে। গত কিছুদিন ধরে এ হারকে খানিকটা ঊর্ধ্বমুখী দেখা যাচ্ছে, সর্বশেষ ৮ দিনের মধ্যে ৭ দিনই শনাক্ত রোগী আগের দিনের সংখ্যা টপকে গেছে।
মহামারী শুরুর পর এখন পর্যন্ত ভারতে সরকারি হিসাবেই ৩ কোটি ১৫ লাখের বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে; একদিনে ৫৫৫ মৃত্যু নিয়ে দেশটিতে কোভিডে মৃত্যু পৌঁছেছে ৪ লাখ ২৩ হাজার ২১৭ জনে।
জুনের শেষ দিকে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা অক্টোবরের মধ্যে ভারতে করোনাভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ আঘাত হানতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন; নতুন ওই ঢেউ এপ্রিল-মে’র প্রাদুর্ভাবের মতো এত মারাত্মক হবে না বলে অনুমানও ছিল তাদের।
ভারতে কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে আনতে টিকাদান কর্মসূচি দ্রুততর করতেও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন।
দেশটির ১৩৫ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে ৬৭ দশমিক ৬০ শতাংশেরই করোনাভাইরাসবিরোধী অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে বলে এক গবেষণায় ধারণা দেওয়া হয়েছে; দেশটির ৯৪ কোটি ৪০ লাখ প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৩৮ শতাংশ টিকার অন্তত ১টি ডোজ পেয়েছে।
সংক্রমণের হার বাড়তে দেখে বৃহস্পতিবার থেকে নতুন লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছে কেরালা; উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় অনেক রাজ্য দিয়েছে বিধিনিষেধ।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা