অনলাইন ডেস্ক
দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর গত ২৭ জুলাই পরীক্ষামূলকভাবে কয়লাখনিটিতে উৎপাদন শুরু হয়।
পরিত্যক্ত ফেইজ থেকে নতুন ফেইজে যন্ত্রপাতি স্থানান্তর ও সংস্কার কাজ সম্পন্ন করে আগস্টের মাঝামাঝি খনির ১৩০৬ নম্বর ফেইজ থেকে কয়লা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও অধিক জনবল নিয়োগের মাধ্যমে ২০ দিন আগেই কয়লা তোলা শুরু হয়।
কিন্তু খনিটি চালুর দুই দিন না পেরোতেই করোনার ভয়াল থাবার কারণে কয়লাখনিটিতে উৎপাদন বন্ধ করার কথা জানায় কর্তৃপক্ষ। এর আগে গত ১ মে খনির ১৩১০ নম্বর ফেইজ (কূপ) থেকে কয়লা উত্তোলন শেষ হয়, যা ১৯ জুন থেকে পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। তারপর নতুন করে ১৩০৬ নম্বর ফেইজ থেকে কয়লা উত্তোলনের প্রক্রিয়া শুরু করা হয়।
বড়পুকুরিয়া থেকে উৎপাদিত কয়লার পুরোটাই বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে সরবরাহ করা হয়ে থাকে। কয়লার ঘাটতির কারণে অনেকদিন ধরেই বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। কয়লা উত্তোলনের কারণে উত্তরাঞ্চলে অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের শঙ্কা কাটানোর আশা দেখলেও করোনার হানায় আবার লোডশেডিংয়ের শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা