অনলাইন ডেস্ক
এক মিনিটেই জমে বরফ হয়ে যেতে পারেন মাউন্ট এভারেস্ট চড়বার পথে। তবুও আশি ছুঁইছুঁই অভিতাভ, তাঁর অপর দুই বন্ধুকে নিয়ে মাউন্ট এভারেস্ট যেতে বদ্ধপরিকর। কিন্তু আমচকা কেন বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ জয়ের নেশা তাঁদের উপর ভর করে বসেছে?
মাউন্ট এভারেস্ট চড়ার স্বপ্ন ছিল ভূপেন ওরফে ড্যানি ডেনজংপার। ছোটবেলা যেখানে কেটেছে, সেই পাহাড়ে ফিরে যাওয়ার স্বপ্ন তাঁর। কিন্তু প্ল্যানিং সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই বন্ধুদের হাত ছেড়ে না ফেরার দেশে পাড়ি দেয় ভূপেন। এরপরই অমিতাভের সিদ্ধান্ত, ‘ভূপেনের অস্থি সেখানেই বির্সজন দেওয়া হবে, যেখানে ওঁর আত্মা বিরাজ করে… মাউন্ট এভারেস্ট’। এরপরই কাহিনিতে এন্ট্রি নেবেন পরিণীতি। তিন ‘বুড়ো’কে পর্বতারোহণের ট্রেনিং দেওয়ার দায়িত্বে রয়েছেন অভিনেত্রী। অন্যদিকে নীনা গুপ্তা এবং সারিকাও এই সফরে সঙ্গী হবেন। ট্রেলারের শেষপর্বে দেখা যাবে মাউন্ড এভারেস্ট চড়তে গিয়ে কোন কোন মুশকিল পরিস্থিতির শিকার হতে হচ্ছে অমিতাভ-অনুপমদের। তবুও হার মানতে না-রাজ তাঁরা। মুখে অক্সিজেনের নল গুঁজেও ট্রেকিং জারি রেখেছেন।
মূলত ‘বন্ধুত্ব, সাহসিকতা এবং জীবনের উদযাপন’-এই তিনটি বিষয়ই উঠে আসবে পরিচালক সুরজ বারজাতিয়ার এই ছবিতে। এই ছবির সঙ্গে প্রায় সাত বছর পর পরিচালকের আসনে ফিরছেন সুরজ। শেষবার ‘প্রেম রতন ধন পায়ো’ পরিচালনা করেছিলেন তিনি। ছবির অন্যতম কাস্ট বোমান ইরানির কথায়, ‘এই ফিল্ম দর্শকদের জন্য অন্য এরকরম অভিজ্ঞতা হবে এবং যে সকল মানুষজন আজও ইতিবাচক বিষয়ে, দয়া, বন্ধুত্বে এবং সম্পর্কে বিশ্বাস করেন তারা এই ছবিটি নিশ্চিতভাবে পছন্দ করবেন’।
সুরজ বারজাতিয়ার প্রযোজনা সংস্থা রাজশ্রীর ব্যানারে তৈরি ৬০তম ছবি এটি। আগামী ১১ নভেম্বর মুক্তি পেতে চলেছে এই ছবি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা