অনলাইন ডেস্ক
আগের ম্যাচে আর্জেন্টিনার মাঠ থেকে পয়েন্ট নিয়ে ফেরা প্যারাগুয়ে ঘরের মাঠে ব্রাজিলকে আটকাতে পারেনি। চতুর্থ মিনিটেই ব্রাজিলকে এগিয়ে দেন নেইমার। নিজেদের অর্ধ থেকে উঁচু করে বাড়ানো বল ধরে এগিয়ে গিয়ে ক্রস বাড়ান গ্যাব্রিয়েল জেসুস।
পেনাল্টি স্পটের সামনে শটের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন রিচার্লিসন, বলের নাগাল পাননি প্যারাগুয়ের ডিফেন্ডার রবার্তো রোহাসও। ফাঁকায় বল পেয়ে লক্ষ্যভেদ করেন নেইমার। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ১১ গোল করলেন নেইমার। যা ব্রাজিলিয়ানদের মধ্যে সর্বোচ্চ। সমানসংখ্যক গোল রয়েছে দুই কিংবদন্তি জিকো ও রোমারিওর।
অষ্টম মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে বুলেট গতির শটে এডারসনের পরীক্ষা নেন ওমার আলদেরেতে। ঝাঁপিয়ে কর্নারের বিনিময়ে রক্ষা করেন ম্যানচেস্টার সিটি গোলরক্ষক। প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে দারুণ ফিনিশিংয়ে জালে বল পাঠান রিচার্লিসন। কিন্তু অফসাইডের জন্য মেলেনি গোল। ৪৮তম মিনিটে গুস্তাভো গোমেসের হেড ঠেকান ব্রাজিল গোলরক্ষক এডারসন। আট মিনিট পর হেড করে বিপদমুক্ত করতে গিয়ে উল্টো নিজেদের জালেই বল পাঠিয়ে দিচ্ছিলেন প্যারাগুয়ের ফরোয়ার্ড আনহেল রোমেরো। ৫৯তম মিনিটে রিচার্লিসনের চেষ্টা ব্যর্থ করে দেন প্যারাগুয়ে গোলরক্ষক। ১১ মিনিট পর নেইমারের দারুণ পাস বিপজ্জনক জায়গায় পেয়ে যান ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ড। শেষ মুহূর্তের চমৎকার ট্যাকলে বিপদমুক্ত করেন গোমেস। ৮৭তম মিনিটে আলবার্তো এস্পোনোলার শট ঠেকিয়ে ব্রাজিলের ত্রাতা ম্যানচেস্টার সিটি গোলরক্ষক এডারসন। যোগ করা সময়ে নেইমারের কাছ থেকে বল পেয়ে কোণাকুণি শট নেন পাকুয়েতা। পোস্টের ভেতর দিকে বল লেগে জড়ায় জালে।
তবে ম্যাচে ব্রাজিলের নেয়া ১৩ শটের ৪টি ছিল টার্গেট শট। বিপরীতে প্যারাগুয়ের ১০টি মধ্যে ৩টি ছিল টার্গেট শট। ম্যাচে ব্রাজিল ৪৯ ভাগ বল দখলে নিলেও প্যারাগুয়ে নিয়েছিল ৫১ ভাগ।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা