অনলাইন ডেস্ক
ইতিমধ্যে নার্সারি এবং প্রথম সার্কেলের সকল শিক্ষক কর্মচারী মিলিয়ে ৮২ হাজার জনকে প্রথম সপ্তাহে রেপিড টেস্ট করানো হয় এবং এদের মধ্যে মাত্র ৮০ জন পজিটিভ শনাক্ত হয়। উক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের ভ্যাকসিন গ্রহণ করার আগপর্যন্ত তাদের প্রতি সপ্তাহের কোভিড-১৯ রেপিড টেস্ট করানো হবে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার বিষয়ে বরাবরই পর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী অ্যান্তনিও কস্তা বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন। গত জানুয়ারি মাসে উচ্চ করোনা সংক্রমণ হারের মধ্যেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার জন্য তাকে ব্যাপক সমালোচনার সম্মুখীন হতে হয়েছে। অতঃপর ১১ মার্চ জরুরি অবস্থার নতুন লকডাউন বিধিমালায় সর্বপ্রথম যে বিষয়টি তিনি অন্তর্ভুক্ত করেছেন তা হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া এবং স্বাভাবিক রাখার জন্য একটি নতুন পরিকল্পনা; যা বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে পর্তুগালের শিক্ষা কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা