অনলাইন ডেস্ক
পরীক্ষা নিরীক্ষা রেলের কাজের জন্য বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে পদ্মা সেতুর নিচ তলা। শীঘ্রই শুরু হবে সেতুতে রেল স্লিপার ঢালাইয়ের কাজ। মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তের ৬.৬২ কিলোমিটার ভায়াডাকের উপর বসে গেছে রেল স্লিপার। ভাঙ্গা প্রান্তে দৃশ্যমান হয়েছে পাথরের উপর স্থাপন করা মূল রেল পথের ৩.৪৫ কিলোমিটার। পুরো প্রকল্পের অগ্রগতি ৫১.১৬ শতাংশ হলেও মাওয়া ভাঙ্গা অংশের অগ্রগতি ৮২.৩ শতাংশ। মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত ৪২ কিলোমিটার অংশে এখন চলছে রেল পথ, রেল স্টেশন ও জংশন নির্মাণ কাজ।
যাত্রীদের সুবিধার্থে মাওয়া, পদ্মা ও শিবচর নামে ৩টি স্টেশনের পাশাপাশি ভাঙ্গায় নির্মাণ করা হচ্ছে দেশের সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন ও আধুনিক রেলওয়ে জংশন। মাওয়া স্টেশনের ৮০ শতাংশ, পদ্মা স্টেশনের ৭২ শতাংশ ও শিবচর স্টেশনের ৩৬ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ভাঙ্গা জংশনের কাজ এগিয়েছে ২০.৩৩ শতাংশ। পদ্মার দক্ষিণ পাড়ে রেল সেবা চালু হলে সময় ও অর্থ সাশ্রয় হবে বলে মনে করছেন দক্ষিণের মানুষ।
মাওয়া ভাঙ্গা রেল লিংক প্রকল্প সহকারী রেল ট্রাক ইঞ্জিনিয়র শওকত আলী জানান, দেশের অত্যাধুনিক রেলপথ হবে এ পথ। যেখানে ১২০ কিলোমিটার বেগে চলার প্রস্তুতি রয়েছে।
মাওয়া-ভাঙ্গা রেল লিংক প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদ আহমেদ জানান, এই রেললাইনে অধিক দ্রুত গতির ও অধিক ক্ষমতাসম্পন্ন ট্রেন চলবে।
৩ হাজার ৯০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৬২ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ করছে চায়না ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সিআরইসি (চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি)।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা