অনলাইন ডেস্ক
আসন্ন ফুটবল বিশ্বকাপে নেই বাংলাদেশ। না থাকার সেই আক্ষেপটা কিছুটা হলেও কমিয়েছে বাংলাদেশের পথশিশুরা। ৮ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে ২৫টি দেশ।
স্ট্রিট চাইল্ড ইউনাইটেড’র সহ প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও জন রো বলেন, ফুটবল আমাদের একত্রিত করে। এই পথশিশুরা যখন দেশে ফিরে যায়, তখন সবাই তাদের কথা শোনে এবং তা প্রাধান্য দেয়। পথশিশুরা নিজেদের পরিচয়ে বাঁচতে শেখে। তাদের মাধ্যমে দেশ হয় গর্বিত। এটি শুধুমাত্র একটি খেলা নয় । এটি আনন্দ ও শান্তির বিশ্বকাপ।
এবারের আসরে ১৫টি পুরুষ দল ও ১৩টি নারী দল রয়েছে। এদের মধ্যে মোট ১০টি দলকে বাস্তচূত হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করা হচ্ছে। নারীদের ১৩ দলের মধ্যে ২টি দলের খেলোয়াড়রা সংযুক্ত আরব আমিরাতের হয়ে অংশ নিয়েছে।
ফিলিস্তিনি নারী দলের প্রতিনিধিত্বকারী মেয়েসুন নাকলাহ বলেন, মেয়েদের এখানে আসার অভিজ্ঞতাটা সুন্দর ছিল। প্রথমবারের মতো তারা তুলকারাম শরণার্থী শিবির ত্যাগ করে বিশ্বমঞ্চে এসেছে। অনেকেই আছে যারা তাদের শহরের বাইরে কোথাও যায় নি। মেয়েদের কাছে সবটাই নতুন এবং রোমাঞ্চকর।
ঐতিহ্যগতভাবে যেই দেশ ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজন করে সেই দেশেই অনুষ্ঠিত হয় পথশিশুদের বিশ্বকাপ।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা