অনলাইন ডেস্ক
মার্চ মাস জুড়ে ১২টি সীমিত ওভারের ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। টাইগারদের সাফল্যের পেছনে মূল চালিকাশক্তি ছিল সাকিবের অলরাউন্ড পারফরমেন্স। ব্যাট হাতে ৩৫৩ রান এবং বল হাতে ১৫ উইকেট শিকার করেছেন সাকিব। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ২টি অর্ধশতক হাঁকান তিনি। চট্টগ্রামে সান্ত্বনার জয় এসেছিল সাকিবের ব্যাট-বলের নৈপুণ্যে। ব্যাট হাতে ৭১ বলে ৭৫ রানের ইনিংস খেলার পর ৫০ রানে জয়ের এই ম্যাচে সাকিব ১০ ওভারে ৩৫ রানে নেন ৪ উইকেট।
বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে দেশের মাটিতে টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশের ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশও এসেছে সাকিবের নেতৃত্বে। ব্যাট ও বল হাতে দলের প্রয়োজনে প্রতিটি ম্যাচেই সাকিব রেখেছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।
চারদিন পরই শুরু হয় আয়ারল্যান্ড সিরিজ। প্রথম ম্যাচেই সাকিবের করা ৮৯ বলে ৯৩ রানের ইনিংসে বাংলাদেশ পায় ১৮৩ রানের বিশাল জয়। এতেই তৈরি হয়ে যায় আরও একটি সিরিজ জয়ের গতিপথ। শেষ টি-টোয়েন্টিতে সাকিবের ২৪ বলে ৩৮ রানের ঝড়ো ইনিংসে ২০ ওভারে বাংলাদেশ পায় ২০২ রানের পুঁজি। পরে বল হাতে আইরিশদের গুড়িয়ে দেন সাকিব। ৪ ওভারে ২২ রানে ৫ উইকেট দখল করেন এই বিশ্ব সেরা অলরাউন্ডার।
আইসিসির মার্চ মাসের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশের টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক বলেন, এই পুরস্কার জিততে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি। বিশেষজ্ঞ পেনালিস্টদের ধন্যবাদ জানাই, যারা আমাকে ভোট দিয়েছেন। এই মাসের পারফরমেন্স ছিল বিশেষ কিছু। তাই এই সম্মাননা আমার মনে থাকবে। এই মাসের সেরা পারফরমেন্স বেছে নিতে বললে আমি বলবো ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়। সবগুলো ডিপার্টমেন্টেই একটি দল হিসেবে চমৎকারভাবে খেলেছে সবাই। এখন দলে নিজের ভূমিকা এবং অবদানের স্বরূপ খুঁজে পাওয়াটা আমার জন্য সহজ হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা