তাই নেদারল্যান্ডসের কোম্পানি এয়ারব্লিস স্মার্ট মাস্ক তৈরি করছে। কোম্পানিটি ওই স্মার্ট মাস্কের নাম দিয়েছে নেক্সট জেনারেশন এয়ার পলিউশন মাস্ক।
চারদিকে দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে দূষণ। আর এ দূষণ থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হচ্ছে মাস্ক। তবে সাধারণ কোনো মাস্ক ব্যবহার করলে দূষণ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব নয়।
তাই নেদারল্যান্ডসের কোম্পানি এয়ারব্লিস স্মার্ট মাস্ক তৈরি করছে। কোম্পানিটি ওই স্মার্ট মাস্কের নাম দিয়েছে নেক্সট জেনারেশন এয়ার পলিউশন মাস্ক।
কোম্পানির কর্তৃপক্ষ জানায়, ধুলিকণা রোধের সঙ্গে সঙ্গে কোথায় দূষণের পরিমাণ কতো সেই তথ্য জানাবে মাস্কটি। যেসব স্থানে দূষণের পরিমাণ কম, সেই স্থানে মাস্কটি ব্যবহারকারীকে একটি ম্যাপও তৈরি করে দেবে। সেই ম্যাপ অনুযায়ী জগিং বা সাইক্লিং করা যাবে।
করোনাভাইরাস কতটা ভয়ংকর, চিকিৎসা কী?
স্মার্ট মাস্ক সম্পর্কে কোম্পানির কর্তৃপক্ষ আরো জানায়, উন্নতমানের ফ্যান সিস্টেমের জন্য সুক্ষ্ম ধুলিকণাগুলি ফিল্টার করবে এ মাস্ক।
এছাড়া ওয়াটারপ্রুফ মাস্কটিতে থাকবে একটি ইউএসবি। ফলে মাস্কটি সহজে চার্জ দেয়া যাবে। তাছাড়া এলইডি লাইটসের মাধ্যমে দূষণের মাত্রা কম বা বেশি হলে সতর্ক করবে এটি।
ল্যাপটপ থেকে মোবাইল সবকিছুই যখন স্মার্ট তাহলে দূষণ থেকে বাঁচতে ফেস মাস্ক কেন স্মার্ট হবে না?
তাই দু’বছরের গ্যারান্টি নিয়ে শীঘ্রই এই স্মার্ট মাস্কটি বাজারে আনছে এয়ারব্লিস কোম্পানি।
Like & Share our Facebook Page: Facebook