অনলাইন ডেস্ক
সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, সেতুটি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক, ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়ক ইত্যাদি থেকে খুলনা, যশোর, বেনাপোল, মংলা, বরিশাল এবং অন্যান্য স্থানে যাতায়াতের জন্য মদনগঞ্জ-সৈয়দপুর-মুক্তারপুর, মুন্সীগঞ্জ-টঙ্গীবাড়ী-লৌহজং ও মাওয়া হয়ে মোগরাপাড়া, মদনপুর, কাঁচপুর ও ডেমরাকে সংযুক্ত করবে। সেতুটি চালু হলে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের সঙ্গেও যোগাযোগ সহজ হবে। তখন দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলের যানবাহনগুলোকে নারায়ণগঞ্জ শহরে না ঢুকে মদনপুর হয়ে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া দিয়ে পদ্মা সেতু পার হতে পারবে। একইভাবে পদ্মা সেতু হয়ে আসা যানবাহনগুলো তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু পার হয়ে মদনপুর দিয়ে দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলে যেতে পারবে। এছাড়া ছয় লেনের তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু নারায়ণগঞ্জ শহরকে বন্দর উপজেলার সাথে সংযুক্ত করার মাধ্যমে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করবে।
সেতুটির প্রকল্প পরিচালক শোয়েব আহমেদ জানান, ১.২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ সেতুটি চালু হলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের মধ্যে চলাচলকারী যানবাহনগুলো নারায়ণগঞ্জ শহরকে বাইপাস করতে পারবে। যানজট এড়াতে ও সময় বাঁচাতে সক্ষম হবে। তিনি জানান, শীতলক্ষ্যা সেতু চালু হলে পঞ্চবটি বিসিক শিল্প এলাকা, পঞ্চবটি মোড়, চাষাঢ়া মোড়, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জের চট্টগ্রাম সড়ক বা ঢাকার পোস্তগোলা ও শনির আখড়া রুটে যানবাহনকে তীব্র যানজটের সম্মুখীন হতে হবে না। যানবাহনগুলো রাজধানীর পাশাপাশি নারায়ণগঞ্জ শহরকে বাইপাস করতে পারবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এতে রাজধানী ও নারায়ণগঞ্জ শহরের ওপর যানবাহনের চাপও কমবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা