অনলাইন ডেস্ক
ঢাকার অদূরে কেরানীগঞ্জ, দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলায় নিয়ে ঢাকা ১, ২ ও ৩ সংসদীয় আসন। এই আসন তিনটি ১৯৯১ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত বিএনপির দখলে ছিলো। ২০০৮ সালে তিনটি আসনেই আওয়ামী লীগ জয় পায়। এরপর থেকে আওয়ামী লীগের দখলে রয়েছে তিনটি আসন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই তিন আসনে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি ও স্বতন্ত্রসহ ১৭ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দোহার-নবাবগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত ঢাকা-১ আসনে আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী সালমান এফ রহমান। প্রচারণার শুরু থেকেই ছুটছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে।
একই আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সালমা ইসলাম। কর্মী সমর্থকদের সাথে নিয়ে পরিবর্তনের জন্য লাঙ্গল প্রতীকে ভোট চান তিনি। নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে সন্তোষ জানান সালমা ইসলাম।
কেরানীগঞ্জ উপজেলার ৫টি, সাভার উপজেলার তিনটি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তিনটি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত ঢাকা-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলামসহ প্রার্থী ৪ জন। শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় এই আসনে নির্বাচনী উত্তাপ কম। ভোটাররাও চেনেন না অনেক প্রার্থীকে।
আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ঢাকা-৩ আসনে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপিসহ ৬ জন প্রার্থী রয়েছেন। এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু।
নির্বাচনের ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে ঘরে ঘেরে গিয়ে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে বলে জনান ঢাকার এই তিন আসনের প্রার্থীরা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা