অনলাইন ডেস্ক
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরুর বছরখানেক পরে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়। টিকার সংকটের কারণে শুরুতেই এই কার্যক্রম হোচট খায়। তবে পরবর্তী সময়ে টিকার সরবরাহ নিশ্চিত হওয়ার পর টিকাদান কর্মসূচি জোরদার করে সরকার। প্রথমে চল্লিশোর্ধ্বদের টিকার আওতায় আনা হলেও পরবর্তী সময়ে বয়সসীমা আস্তে আস্তে কমিয়ে আনা হয়। দেশের বেশির ভাগ প্রাপ্ত বয়স্ক নাগরিক ইতোমধ্যে করোনার টিকা পেয়েছেন। এখন শিশুদেরও এই টিকার আওতায় আনতে চায় সরকার।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আগামী জুনের মধ্যে পাঁচ থেকে ১২ বছরের শিশুদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। এই টিকার আওতায় প্রায় দুই কোটি শিশু আসবে। এই টিকা শিশুদের জন্য বিশেষভাবে (ফাইজার) তৈরি করা হয়েছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ বিশ্বের এমন একটি দেশ যেখানে প্রায় ৭৫ ভাগ জনগণকে টিকা দেওয়া হয়েছে। টার্গেটের নির্দিষ্ট জনগণের ৯৫ ভাগ লোককে টিকা দেওয়া হয়েছে। আমরা ইতোমধ্যে প্রায় ২৫ কোটি ডোজ টিকা দিয়ে ফেলেছি। আমরা এখন বুস্টার ডোজ দিচ্ছি। যারা বুস্টার ডোজ নেননি তারা দ্রুত বুস্টার ডোজ নেবেন।’
যেহেতু দেশের বেশির ভাগ মানুষ টিকা নিয়েছেন এজন্য করোনার চতুর্থ ঢেউ নিয়ে তেমন কোনো আশঙ্কা নেই বলে জানান মন্ত্রী।
ইফতার মাহফিলে আরও উপস্থিত ছিলেন- জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মহীউদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, পৌর মেয়র রমজান আলী, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইসরাফিল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আফসার উদ্দিন সরকার প্রমুখ।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা