জাতীয় ছাত্রসমাজের কেন্দ্রীয় সম্মেলনের যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের প্রেস এন্ড পলিটিক্যাল সেক্রেটারী সুনীল শুভ রায় জানান, পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরের (জি. এম. কাদের) নির্দেশে এই প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
১৩ নভেম্বর রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউটে এই সম্মেলনের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। একই দিনে দ্বিতীয় অধিবেশন (ভোট গ্রহণ) অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় পার্টির কাকরাইলস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে। সম্মেলনের জন্য ৩ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে।
সদস্যরা হলেন- জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক ছাত্রনেতা এ্যাড. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক ছাত্রনেতা মোস্তাকুর রহমান মোস্তাক এবং জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব সাবেক ছাত্রনেতা গোলাম মোহাম্মদ রাজু।
এই সম্মেলনে রিটার্নিং কর্মকর্তা থাকবেন জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ছাত্রবিষয়ক সমন্বয়কারী শাহ-ই আজম, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা থাকবেন জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক নির্মল দাস ও সাংগঠনিক সম্পাদক- এ্যাড. আব্দুল হামিদ ভাসানী। পোলিং কর্মকর্তা হিসেবে থাকবেন জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ নোমান মিয়া, জাতীয় পার্টির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ মোঃ ইফতেকার আহসান হাসান, যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান মিরু।
সম্মেলনে বর্তমান সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব প্রার্থী হতে পারবেনা। যারা সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক হিসেবে প্রার্থী হতে ইচ্ছুক তাদের বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩৫ বছর হতে হবে এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক, অনার্স, সমমান।
বর্ণিত তফসিল অনুযায়ী ৪ নভেম্বর থেকে ৬ নভেম্বর পর্যন্ত ফরম বিতরণ, জমা, যাচাই, বাছাই ও ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। ৭ নভেম্বর আপিল গ্রহণ বা নিস্পত্তি ও বৈধ তালিকা প্রকাশ করা হবে। ৮ নভেম্বর প্রার্থীতা প্রত্যাহার ও চুড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে।
রিটার্নিং কর্মকর্তার নিকট থেকে ৫ হাজার টাকার বিনিময়ে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে ফরম সংগ্রহ করতে হবে এবং পূর্ণাঙ্গ ভোটার তালিকা গ্রহণ করতে প্রার্থীকে এক হাজার টাকা অতিরিক্ত প্রদান করতে হবে।
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা