অনলাইন ডেস্ক
আহতদেরকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। এঘটনার রেশ ধরে অগ্নিসংযোগ চালানো হয়েছে নির্বাচনী অফিসে। ভাংচুর করা হয়েছে মোটরসাইকেল ও মাইক্রোবাসে।
আনারস প্রতীকের প্রার্থী মিজানুর রহমান টিপু বলেন, ‘পাশ্ববর্তী এলাকার লোকজন প্রায় দিনই নৌকার পক্ষ নিয়ে তিতুদহ ইউপির নির্বাচনী এলাকায় এসে আমার কর্মীদের হুমকি ধামকি দেয়। রাতেও ওই বহিরাগত লোকজন উস্কানিমূলক কথাবার্তা বলে আমার গিরিশনগর ও তিতুদহ দক্ষিণপাড়ার দুটি নির্বাচনী অফিসে ভাঙচুর চালায়। এসময় আমার কর্মী তছলিম উদ্দীনকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। ভাঙচুর করা হয় মাহবুব রিপনের মোটরসাইকেল। জখম করা হয় রিপনকেও। এছাড়া ওই হামলায় আহত হয় মিঠু ও আব্দুল লতিফ।
এদিকে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শুকুর আলী বলছেন, ‘আমরা নির্বাচনী এলাকায় ভোটারদের কাছে ভোট চাচ্ছিলাম। আমাদের বহরের পিছনে এসে আনারস প্রতীকের লোকজন নানা ধরনের হুমকি ধামকি দিতে থাকে। এসময় তারা আমাদের মাইক্রোবাসে হামলা চালায়। তিতুদহ বাজার ও গিরিশনগরের ৩টি নির্বাচনী অফিসে চালায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ। পুড়িয়ে দেয় নৌকা প্রতীক। কর্মীদের উপর চালায় হামলা। যে হামলায় আমার পক্ষের হাসান, মানিক, ওমর ফারুক, শাহিন ও রায়হান গুরুতর আহত হয়।’
আহতদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। তাদেরকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জরুরী বিভাগের চিকিৎসক আহসানুল হক।
দর্শনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফুল কবীর জানান, দু পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে নেয়। এ ঘটনায় এখনও কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা