অনলাইন ডেস্ক
উত্তর সিটির প্রধান নির্বাহী ইঙ্গিত দিয়েছেন, গুলশান-বনানী আর বারিধারায় যাদের একাধিক গাড়ি রয়েছে, তাদের ব্যাপারেও খোঁজ নেয়া হচ্ছে। পিক-অফ পিক হিসেবে নির্ধারণ করা হবে মাশুল।
মেয়র জানিয়েছেন, যাটজট নিরসনে সর্বোচ্চটা করবেন তিনি। তড়িঘড়ি নয়, পরামর্শ নিবেন বিশেষজ্ঞদের। প্রাইভেটকারের সমীক্ষা শেষে সবপক্ষের পরামর্শেই ঠিক করবেন ট্যাক্সের পরিমাণ।
প্রতি বছর ঢাকার রাস্তায় নামছে গড়ে ৯০ হাজার গাড়ি। যার ৮০ ভাগ প্রাইভেট কার। লকডাউনের ১ বছরে শুধু ঢাকা মেট্রোর নম্বরে যোগ হয়েছে আরও ১১ হাজার ১১৫ প্রাইভেটকার। রাস্তার ৭৬ ভাগ আঁকড়ে আছেন মাত্র ৫ ভাগ যাত্রী। গুলশান বনানীর রাস্তায় তাই ট্যাক্স দিয়ে ঢুকতে হবে তাদের।
এদিকে, এখনও ঠিকঠাক কাজ করছে না ট্রাফিক সিগন্যাল। হাতের ইশারাতেই ভরসা এখনও। এ অবস্থায় ট্যাক্স বসাতে গেলে লাগবে স্বয়ংক্রিয় যান্ত্রিক ব্যবস্থা। না হলে আরও বাড়বে এসব এলাকার যানজট।
নগর বিশেষজ্ঞ আর পরিকল্পনাবিদরা জানিয়েছেন, ট্যাক্স আরোপে এতোটা তড়িঘড়ি করা যাবে না। এর আগে আছে আরও অনেকগুলো ধাপ।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা