অনলাইন ডেস্ক
চার বছর আগে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে সহায় সম্বল হারিয়ে গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার কালাসোনা চর ছেড়ে মধ্য উড়িয়ায় অন্যের জমিতে ঘর তুলে বসবাস শুরু করেন আলেছা বেগম। তবে এখানে এসেও রক্ষা নেই। ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে ইতোমধ্যেই তার বর্তমান বসতভিটার অর্ধেক নদীগর্ভে চলে গেছে। যেকোনো সময় বাকি অংশও নদীগর্ভে যাওয়ার আশঙ্কায় দিন কাটছে তার।
শুধু মধ্য উড়িয়া নয়, ফুলছড়ি উপজেলার উত্তর উড়িয়া, এরেন্ডাবাড়ি ও সাঘাটা উপজেলার হলদিয়ায় ব্রহ্মপুত্র নদে এবং সুন্দরগঞ্জের কাপাশিয়া, লালচামার ও কারেন্টবাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় তিস্তা নদীতে দেখা দিয়েছে ভাঙন। এক মাসের ব্যবধানে এসব এলাকার অর্ধশতাধিক বসতভিটা ও আবাদি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ভাঙন হুমকিতে রয়েছে বহু স্থাপনা ও ফসলি জমি।
অব্যাহত নদী ভাঙ্গনে দিশেহারা এসব এলাকার মানুষ। ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেয়ার দাবি তাদের।
ভাঙন কবলিত স্থানগুলোতে বালির বস্তা ফেলা হচ্ছে বলে জানালেন গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক ।স্থায়ীভাবে ভাঙন ঠেকাতে প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা