আমাদের দেশের মানুষ ক্রিকেট খুব ভালোবাসে। এটা আমাদের গ্রীষ্মকালীন খেলা, সমর্থকরা সত্যিই খেলাটা খুব পছন্দ করে আর শিরোপা জিতলে পছন্দের মাত্রাটা আরো বেড়ে যাবে।
দুই দলেরই সমান সুযোগ জেতার। এই বিশ্বকাপে ভালো খেললে যেকোনো দলের পক্ষেই যেকোনো প্রতিপক্ষকে হারানো সম্ভব আর খারাপ খেললে যে কেউই তাদের হারিয়ে দেবে—শুরুর আগে বলেছিল বিরাট কোহলি। এই মানসিকতা নিয়েই মাঠে নামবে দুই অধিনায়ক। দুই দলেরই সামর্থ্য আছে শিরোপা জেতার, উইলিয়ামসন ও মরগান খুব সম্ভবত আসরের সেরা দুই অধিনায়ক। এই নিউজিল্যান্ড দলের ছয় ক্রিকেটার বিশ্বকাপের গত আসরের ফাইনালে খেলেছে, তাই যখনই সুযোগ কাজে লাগানোর কথা আসে তখন এই অভিজ্ঞতাটা অমূল্য হয়ে উঠতে পারে।
উইলিয়ামসন, টেলর ও গাপটিল; গত বিশ্বকাপে খেলেছে। শীর্ষ চার ব্যাটসম্যানের তিনজন যখন জানে ফাইনালের রোমাঞ্চটা কেমন, সেটা সত্যিই ব্যবধান গড়ে দিতে পারে। আবেগ ও অভিজ্ঞতাটা কাজে লাগবে তাদের। টানা দুটো আসরের বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা সবার হয় না।
টপ অর্ডারের কাজটা খুব কঠিন হবে। তাদেরকেই ক্রিস ওকস, জোফ্রা আর্চারদের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়াতে হবে। এই দুজন গত কয়েকটি ম্যাচে অসাধারণ বোলিং করেছে। এই দ্বৈরথটাই ম্যাচের ভাগ্য অনেকটা ঠিক করে দেবে। অন্যদিকে নিউজিল্যান্ডকেও ঠিক উল্টোটা করতে হবে বোলিংয়ে, অর্থাৎ ইংল্যান্ডের টপ অর্ডারকে ভাঙতে হবে দ্রুত। তাহলেই ম্যাচের লাগাম তাদের হাতে চলে আসবে। এ রকমটা তারা আগেও করে দেখিয়েছে। শুধু ব্যাটসম্যানরাই নয়; বোল্ট, হেনরি ও সাউদিও চার বছর আগে মেলবোর্নে ছিল। দলের মূল সদস্যদের ফাইনালে খেলার অভিজ্ঞতা আছে, এটা কাজে লাগাতে হবে।
NB:This post is copied from kalerkantho
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা