অনলাইন ডেস্ক
সমাবেশে তারা বলেন, করোনাভাইরাসের মহামারীতে সব কিছু চালু থাকলেও গণপরিবহন বন্ধ রয়েছে। এতে ৫০ শতাংশ পরিবহন শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়েছেন।এতে তাদের জীবিকা নির্বাহ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। পরিবার-পরিজন নিয়ে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন।
“অথচ ব্যক্তিগত গাড়ি, অটোরিকশা, পিকআপ- সব চলছে। তাহলে গণপরিবহন চলবে না কেন? পরিবহন শ্রমিকরা তারা রাস্তায় নেমে এলে তার দায়দায়িত্ব ফেডারেশন নেবে না।”
সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী বলেন বলেন, রাজধীতে চারটি স্থানে এবং দেশের সব বাস টার্মিনালে সকাল ১১টা থেকে একযুগে বিক্ষোভ সমাবেশ চলছে।
শ্রমিকরা জানান, গণপরিবহন বন্ধ থাকায় তাদের সংসার চলছে না।সবকিছু সচল হলেও গণপরিবহন বন্ধ রাখা হয়েছে। এতে করে পরিবারের মুখে খাবার তুলে দিতে পারছেন না তারা। বাস বন্ধ রাখা হলেও সরকারিভাবে তাদের কোনো ধরনের সরকারি সহায়তা দেয়া হচ্ছে না। এভাবে চলতে থাকলে তাদের পরিবারসহ না খেয়ে মরতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে তারা যাত্রী পরিবহন করতে চান বলেও জানান।
স্বাস্থ্যবিধি মানার শর্তে লকডাউন শিথিল করায় গার্মেন্টস, শপিংমল, কাঁচাবাজার, অফিস-আদালত খুলে দেয়া হয়েছে। কেবল গণপরিবহন বন্ধ রাখায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন শ্রমিকরা।
শ্রমিক নেতা বলেন, ‘বর্তমানে বিকল্প যানবাহনে বাড়তি ভাড়া দিয়ে সাধারণ মানুষ চলাচল করছেন। এতে যেমন সংক্রমণের ঝুঁকি রয়েছে, তেমনি হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে।’গণপরিবহন চালুর পাশাপাশি শ্রমিকদের আর্থিক অনুদান ও খাদ্যসহায়তা প্রদান এবং শ্রমিকদের জন্য ১০ টাকায় চাল বিক্রির ব্যবস্থা করার দাবি জানান। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আজ তারা আন্দোলনে নেমেছেন বলেও জানান তিনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা